Diwali 2023: চন্দননগরের আলোয় সেজে উঠেছে রাম মন্দির! বাংলার শিল্পীদের হাতের কাজে মহিত দেশ

দীপাবলিতে সাজছে রাম মন্দির। চারিদিকে আলোর ফোয়ারা। তবে এই ঝলমলে আলোকসজ্জার বেশ কিছুটা অংশই সাজিয়েছেন বাংলার শিল্পীরা। বাংলার শিল্পীদের হাতের কাজেই রাম মন্দিরের সামনে কয়েক কিলোমিটর জুড়ে সাজানো হয়েছে আলোরকারুকার্য।

চন্দননগরের আলোতে সেজে উঠেছে অযোধ্যা নগরী। সেই আলোর কারুকার্য দেখতেই ভিড় জমেছে মন্দির প্রান্তরে। নিজের হাতে করে রাম মন্দির সাজানোর দায়িত্ব পড়েছে আলোকশিল্পী মনোজ সাহার কাঁধে। আলোকসজ্জার কাজ নিয়ে এখন চরম ব্যস্তাতয় শিল্পী। তবে অধিকাংশ আলোই পাড়ি দিয়েছে অযোধ্যায়।

আরও পড়ুন: একে অপরের দিকে আতশবাজি ছুঁড়ে দীপাবলি পালন করা হয় এক অঞ্চলে! জানলে শিউরে উঠবেন

‘ চন্দননগরের আলোয় জ্বলজ্বল করবে মায়া নগরী, আলোর রোশনাইয়ে ভরে উঠবে রাম মন্দির’ খুশি মনে এমনই জানিয়েছেন চন্দননগরের আলোকশিল্পীরা। অযোধ্যা ছাড়াও সূদুর চিত্রকূটও সাজছে চন্দননগরের আলোয়।

আরও পড়ুন: দীপাবলি উদযাপনে ভারতকেও হার মানায় এইসব দেশ! জাতীয় ছুটিও ঘোষণা করা হয় এই দিনে

আগামী বছর আনুষ্ঠানিকভাবে রাম মন্দিরের উদ্বোধন হবে। সেই সময়ও চন্দননগরের আলোতেই ভরে উঠবে মন্দির প্রান্তর। বাংলার শিল্পীদের হাতের কাজে স্বপ্নপুরীতে পরিণত হবে অযোধ্যা।

আরও পড়ুন: দীপাবলিতে অজান্তেই পরিবেশের ক্ষতি করবেন না! মেনে চলুন এই নিয়মগুলি

চন্দননগরের সাহা ইলেকট্রনিক্স এবার অযোধ্যা সাজানোর বরাত পান। নদীর ধার, রাস্তা. নির্মীয়মাণ মন্দিরের আশেপাশের জায়গা সাজানো হয়েছে তাদেরই হাতের কাজে। দুর্গাপুজোর আগে থেকেই এই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল। আলো লাগানোর কাজে গিয়েছেন মোট ৬০ জন কারিগর। সব মিলিয়ে বাংলার কারিগরেদের হাতের জাদুতে মায়াপ্রাসাদে পরিণত হয়েছে রাম মন্দির।