Mukesh Ambani: ব্যক্তিগত বা পারিবারিক সম্পদের কোনও গুরুত্ব নেই আমার কাছে- মুকেশ আম্বানি

ব্যক্তিগত বা পারিবারিক সম্পদ গুরুত্বপূর্ণ নয় মুকেশ আম্বানির কাছে। ৪৭ তম বার্ষিক জেনারেল মিটিংয়ে, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি নিজেই বলেছেন, ‘আমি মন থেকে বিশ্বাস করি যে আমার পরিবার এবং আমি, আর ম্যানেজমেন্ট দলের অন্যান্য সিনিয়র সদস্যরাও এই বিরাট প্রতিষ্ঠানের ট্রাস্টি। আমার কাছে ব্যক্তিগত বা পারিবারিক সম্পদের কোনও গুরুত্ব নেই।

আরও পড়ুন: (Tejaswi-Himanta: হিমন্তকে ‘যোগীর চাইনিজ ভার্সান’ কটাক্ষ তেজস্বীর! নেপথ্যে কোন ঘটনা? ‘জাতিবিদ্বেষী’, লালুপুত্রকে তোপ BJPর)

আম্বানির কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কী

মুকেশ আম্বানি বলেছিলেন যে তাঁর কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কোম্পানির একটি শক্তিশালী ভিত্তি প্রস্তুত করা, যা পরবর্তী প্রজন্মের চোখেও উল্লেখযোগ্য হয়ে ওঠে, তা নিশ্চিত করা। আম্বানি বিশ্বাস করেন যে এটি কোম্পানিটিকে আরও বড় সাফল্য অর্জনে সহায়তা করবে। কোম্পানির সংস্কৃতি ও মূল্যবোধকে শক্তিশালী করার জন্য তাঁরা কঠোর পরিশ্রম করছেন বলেও জানিয়েছেন আম্বানি।

আরও পড়ুন: (Champai Soren Latest: ‘আমার বিরুদ্ধে গুপ্তচর লাগাবে ভাবিনি’, BJPতে যোগ দিয়ে ঝাড়খণ্ডের JMM সরকারকে নিয়ে বিস্ফোরক চম্পাই)

তিনি আরও বলেছিলেন যে রিলায়েন্স যত নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবে, কোম্পানির আরও দক্ষ লিডারের প্রয়োজন হবে, যারা কোম্পানির লক্ষ্য, মূল্যবোধকে বুঝবে, কোম্পানিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। আম্বানি আরও বলেছেন যে বোর্ডের সদস্য ও ঊর্ধ্বতন স্টাফদের সঙ্গে এই কাজেই বেশির ভাগ সময় ব্যয় করছেন তিনি। তিনি এটা জানাতে পেরে খুশি যে কোম্পানি দুর্দান্ত অগ্রগতি করেছে।

আরও পড়ুন: (Modi on women safety amid RG Kar Row: ‘দ্রুত বিচার করতে হবে’, আরজি কর আবহে নারী নির্যাতন ইস্যুতে বড় বার্তা মোদীর)

আম্বানি এদিন বলেছিলেন যে তিনি স্বল্পমেয়াদী লাভ বা সম্পদ সংগ্রহের দিকে ফোকাস করেন না। পরিবর্তে, তাঁর লক্ষ্য ভারতের জন্য সম্পদ তৈরি করা এবং প্রতিটি ভারতীয়ের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা। তিনি আরও বলেন, কোম্পানিটি দেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে।

এদিন, জিও কোম্পানির দুর্দান্ত সাফল্য নিয়ে আরও কথা বলেন আম্বানি। তাঁর দাবি, জিও আট বছরে বিশ্বের বৃহত্তম মোবাইল ডেটা সংস্থা হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রত্যেক জিও ব্যবহারকারী প্রতি মাসে ৩০ জিবি করে ডেটা ব্যবহার করছেন। জিও এখন দ্রুততম বর্ধনশীল ডিজিটাল সংস্থা৷ এর আয় ১ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।