১। এক ভদ্রমহিলা ভীষণ রেগেমেগে খেলনার দোকানে ঢুকলেন। সঙ্গে নিয়ে আসা খেলনাটা ফেরত দিয়ে বললেন, আমার টাকা ফেরত দিন! নিয়ে যান এই খেলনা।
বিক্রেতা বললেন, কেন, কী হয়েছে? এটা তো খুবই ভালো খেলনা। এটা তো সহজে ভাঙেও না। তাহলে এই খেলনাটা ফেরত দিচ্ছেন কেন? সমস্যাটা কোথায়?
ভদ্রমহিলা বললেন, এটা ভাঙে না কিন্তু এই খেলনা দিয়ে ঠুঁকে ঠুঁকে আমার ছেলে বাড়ির অন্য সব খেলনা ভেঙে ফেলেছে।
(আরও পড়ুন: ছুটি তো শুরু হয়ে গেল বলে, এবার মুখে থাকুক হাসি! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। দুই ভাই-বোন মলি আর রনি খেলা করছে। মলি চিল চিৎকার করছে। আর রনি চুপ করে আছে। এই দেখে মা ছুটে এলেন।
মা: মলি, আস্তে কথা বলো! চিৎকার চেঁচামেচি করে বাড়ি মাথায় তুলছো কেন? দেখো না রনি কেমন চুপচাপ খেলছে?
মলি: এটা আমাদের খেলারই অংশ মা। খেলায় রনি বাবা সেজেছে, যে কি না দেরি করে অফিস থেকে ফিরেছে। আর আমি তুমি সেজেছি!
(আরও পড়ুন: ছুটির দিনটা হোক মজাদার! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, হাসুন প্রাণভরে)
৩। এক ভদ্রলোক তার ১০ ছেলেমেয়েকে নিয়ে চিড়িয়াখানায় গিয়েছেন বেড়াতে। বেড়াতে বেড়াতে এক কর্মকর্তার দেখা পেয়ে বলল, ‘আচ্ছা দাদা, খবর পেলাম এক গণ্ডার নাকি সাতটা বাচ্চা দিয়েছে। সেই খাঁচাটা কোন দিকে?’
কর্মকর্তা ভদ্রলোকের ১০ ছেলেমেয়ের দিকে তাকিয়ে থেকে উত্তর দিলেন— ‘দাদা, আপনি কিছু ক্ষণ এখানে দাঁড়ান। গণ্ডারই আপনাকে দেখতে আসছে।’
(আরও পড়ুন: উৎসবের মেজাজ যেন শেষ না হয়! হাসুন প্রাণভরে, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। উকিল: আপনি আপনার ভাইদের বিরুদ্ধে মামলা করতে চাইছেন কেন?
পল্টু: স্যর আমার বড় ভাই তার ঘরে তিনটা ছাগল পোষে, মেজো ভাই তার ঘরে দুটো শুয়োর পোষে, সেজো ভাই পোষে চার ভেঁড়া… গন্ধে টিকতে পারি না।
উকিল: আপনার ঘরের জানালা খুলে রাখলেই পারেন।
পল্টু: পাগল হয়েছেন। জানালা খুলি আর আমার পোষা বাদুড়গুলি সব উড়ে যাক।
(আরও পড়ুন: পুজো শেষ! কিন্তু তা বলে হাসি যেন না থামে, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৫। একদিন তুমুল ঝগড়ার পর গিন্নি তাঁর কর্তাকে বললেন, আমি মনে হয় পাগল ছিলাম যে তোমাকে বিয়ে করতে রাজি হয়েছিলাম।
কর্তা বললেন, আর আমিও তোমার প্রেমে তখন এত হাবুডুবু খেয়েছিলাম যে খেয়াল করিনি তুমি পাগল।