Shark tank judges are facing loss: লোকসানে ডুবছেন শার্ক ট্যাঙ্কের বিচারকরা, বোট মালিক আমন গুপ্তা বাদে সবার এক হাল

অনেকেই মনে করতে পারেন বিনিতা সিং, গজল আলাঘ, অনুপম মিত্তাল, নমিতা থাপার, আশনির গ্রোভার, পীযুষ বানসাল এবং অমিত জৈন সহ সমস্ত শার্ক ট্যাঙ্ক ইন্ডিয়ার বিচারকরা কোটি কোটি টাকা কামাচ্ছেন। তবে আসল সত্যিটা কিন্তু অন্য‌। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতেই একজন এই ধারণা ভেঙে দিয়েছেন‌। সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি একটি স

পোস্ট ভাইরাল হয়। তাতেই দাবি করা হয় বোট-এর সহপ্রতিষ্ঠাতা আমান গুপ্তা বাদে শো-এর অন্য সব বিনিয়োগকারীরা বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।

এদিন লিঙ্কডইন প্ল্যাটফর্মে লেখক অঙ্কিত উত্তম জানান কেন শার্ক ট্যাঙ্ক ইন্ডিয়া তাকে কোনও সুযোগ দিতে পারেনি। এমনকি প্রথম সিজনেও তাকে সুযোগ থেকে দিতে ব্যর্থ হয় এই বিখ্যাত অনুষ্ঠান। তাঁর কথায়, মার্কিন সংস্করণের তুলনায় অনেকটাই দুর্বল এটি।

তাঁর কথায়, ‘অনুষ্ঠানটির মার্কিন সংস্করণে, প্রত্যেক বিচারক জানেন কিভাবে এটটা লাভজনক ব্যবসা গড়ে তুলতে হয়। বিচারকতালিকার মধ্যে থেকে বারবারা করকোরান, মার্ক কিউবান, লরি গ্রেইনার, রবার্ট হারজাভেক, ডেমন্ড জন এবং কেভিন ও’লিয়ারির কথা উল্লেখ করে তিনি লেখেন, ভেঞ্চার ক্যাপিটালের উপর ভর করে ও বিশাল ক্ষতিতে ডোবার ব্যবসা তারা করেন না (যে অর্থ প্রতিযোগীদের দেওয়া হয়, তাকেই বলা হয় ভেঞ্চার ক্যাপিটাল)।

এরপর তিনি জানান, প্রতি বিচারকেরই ব্যাবসা থেকে লাভের খুঁটিনাটি জেনেছেন তিনি। এক এক তা নিয়েই পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দিতে শুরু করেন অঙ্কিত। তাঁর কথায়, বিনীতা সিং-এর সুগার কসমেটিক্স ২০২২ অর্থবর্ষে ৭৫ কোটি টাকা লোকসান করেছে, যা তার আগের বছরের ২১ কোটির তুলনায় অনেকটাই বেড়েছে।

গজল আলাঘের মামাআর্থ ব্যবসা শুরু করার পর প্রথমবার ১৪.৪৪ কোটি টাকা লাভ করেছে। এর আগে ২০২১ অর্থবর্ষে থেকে ১৩৩২ কোটি টাকা এবং ২০২০ অর্থবর্ষে ৪২৮ কোটি লোকসান করেছি।‌ এছাড়াও সংস্থাটি এই প্রথম ৪ কোটি টাকা নেট আয় করেছে।

২০২২ অর্থবর্ষে ভারতপে-এর মোট লোকসান ছিল ৫৫৯৪ কোটি টাকা। ২০২১ অর্থবর্ষে সংস্থার মোট ২৯৬১ কোটি টাকা লোকসান হয়। সম্প্রতি আশনির গ্রোভারকে সংস্থার সিইও পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হলেও এই লোকসান তার সময়েই হয়। ফলে হিসেব মতো তার ঘাড়েও এর দায় বর্তায়।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup