চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর নেতৃত্বে ক্রমেই বিশ্বের এক নম্বর ডিজিটাল শক্তির দিকে এগিয়ে চলেছে চিন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে বিশ্বের এক নম্বর অর্থনীতিতে পরিণত হতে পারে তারা। এদিকে মজার বিষয় হল, চিন থেকেই বিপুল পরিমাণ প্রযুক্তি, পরিষেবা কেনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
1/5মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দিন শেষ। আগামিদিনে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির স্থান নিয়ে নিতে পারে চিন। দ্য স্টারের এর প্রতিবেদনে এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, বেইজিং এই হারে এগোতে থাকলে শীঘ্রই ওয়াশিংটনকে চপকে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেমিকন্ডাক্টর ও প্রযুক্তি উপাদানের রফতানি সীমাবদ্ধ করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। কিন্তু তাতে চিনকে রোখা বেশ কঠিন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)2/5চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং-এর নেতৃত্বে ক্রমেই বিশ্বের এক নম্বর ডিজিটাল শক্তির দিকে এগিয়ে চলেছে চিন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে বিশ্বের এক নম্বর অর্থনীতিতে পরিণত হতে পারে তারা। এদিকে মজার বিষয় হল, চিন থেকেই বিপুল পরিমাণ প্রযুক্তি, পরিষেবা কেনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। অর্থাত্, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্ডার নিয়েই তাদের টপকে যাচ্ছে চিন। এমন পরিস্থিতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও চাইছে সেই অর্ডার কমিয়ে চিনের উত্থান রুখে দেওয়ার। কিন্তু মার্কিন মুলুকে কোনও দ্রব্য উত্পাদনের যা খরচ, তাতে চিনের বিকল্প খুঁজে পাওয়া কঠিন। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)3/5 টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনৈতিক ভূগোলের সহযোগী অধ্যাপক জুন ঝাং বলেন, ‘এই সেমিকনডাক্টর চিপই আধুনিক অর্থনীতির ভিত্তি।’ আর সেই চিপ তৈরিতে এক নম্বরে উঠে এসেছে চিন। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
4/5মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বিডেন ৫২.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের ফেডারেল ভর্তুকির ঘোষণা করেছেন। আর তার মাধ্যমে দেশের মাটিতেই সেমিকন্ডাক্টর উত্পাদনের ব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাইছেন। এই নিয়ে গত বছর অগস্টে ‘Bipartisan Chips and Science Act’-এ স্বাক্ষর করেন তিনি। ফাইল ছবি: এপি (Reuters)5/5ইউরোপীয় ইউনিয়নও (EU) এই বছরের শেষের দিকে ইইউ চিপস আইন পাস করবে বলে আশা করা হচ্ছে। আইনটি বিশ্বব্যাপী চিপ উত্পাদন ক্ষমতার ইউরোপের অংশ দ্বিগুণ করে প্রায় 20 শতাংশে উন্নীত করার আশা করছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স (Reuters)
