ব্রিটেনের রাজপরিবার নিয়ে সারা পৃথিবীতেই চর্চা হয়। এই পরিবারের অন্দরের খবর খুবই কম বাইরে আসে। তবে যখন আসে, তখন তা রীতিমতো চর্চার শিরোনামে থাকে। তেমনই সাম্প্রতিক একটি ঘটনা প্রকাশ্যে এল। তবে এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার নেপথ্যে রাজপরিবারের কেউ নেই। বরং রয়েছে একজন ব্রিটিশ সাহিত্যিক টম কুইন। ব্রিটিশ সাহিত্যিক টম কুইন সম্প্রতি তাঁর লেখা এক বইতে ব্রিটিশ রাজপরিবারের নানা অজানা দিক উঠে এসেছে। সেই বইতেই রাজ পরিবারের পুত্রবধূ কেট মিডলটনকে নিয়ে বিষ্ফোরক তথ্যের হদিশ দিলেন লেখক।
আরও পড়ুন: এক সপ্তাহে হাসপাতালে ভর্তি ২ লাখ মানুষ! কীসের আতঙ্ক বাড়ছে থাইল্যান্ডে
আরও পড়ুন: চরম দূষিত দেশের বায়ু, প্রথম ৫০-এ ভারতেরই ৩৯ শহর, আপনার এলাকা নিরাপদ কি আদৌ
সম্রাট চার্লসের জ্যোষ্ঠ পুত্র প্রিন্স উইলিয়াম কেট মিডলটনকে বিয়ে করেন ২০১১ সালে। সেই প্রথম রাজ পরিবারের সঙ্গে কোনও অভিজাত সমাজের বাইরের পরিবারের আত্মীয়তা হল। তবে এই বিয়ে হওয়ার পিছনে একটি ঘটনার কথা উল্লেখ করেন টম। টম কুইনের লেখা বইটি হল ‘গ্লাইডেড ইয়ুথ অ্যান ইন্টিমেট হিস্ট্রি অফ গ্রোয়িং আপ ইন দ্য রয়্যাল ফ্যামিলি’। তাতে তিনি লেখেন, কেটের বিয়ে সম্ভবত মেনে নেওয়া হয়েছিল কারণ সে গর্ভধারণের পরীক্ষায় সফল হয়েছিল। অর্থাৎ কেট মিডলটন গর্ভধারণে সক্ষম কিনা সেই পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়ার পরেই বিয়েতে রাজি হয় ব্রিটেনের রাজপরিবার।
আরও পড়ুন: হৃদযন্ত্রের এই পরীক্ষাগুলি নিয়মিত করান? না হলে কিন্তু রয়েছে বড় বিপদের আশঙ্কা
আরও পড়ুন: কুমিরের কবল থেকে বাঁচাল পুলিশ, ঘুরে তাকিয়ে কী বোঝাতে চাইল ক্যাঙারু? viral video
টম কুইন লেখেন, পরবর্তী রানি যিনি হবেন, তার ক্ষেত্রে সবসময় এমন পরীক্ষা করা হয়। পরবর্তীকালে তিনি সন্তান ধারণ করতে পারবেন কিনা তা নিশ্চিত করতেই এই পরীক্ষাগুলি করা হয়। পরীক্ষায় পাশ না করলে এই বিয়েটা হত কিনা সে সম্পর্কে একটু হলেও সন্দিহান লেখক।
লেখক জানান, একসময় লেডি ডায়ানার সঙ্গে তাঁর এই বিষয়ে কথা হয়েছিল। ডায়ানা বলেছিলেন, তাঁরও একই পরীক্ষা করা হয়েছিল। তবে সেটা তাঁকে না জানিয়েই করা হয়। তিনি ভেবেছিলেন বিয়ের আগে কয়েকটি রুটিন পরীক্ষা করা হচ্ছে। পরে বুঝতে পারেন,তাঁকে না জানিয়ে তার বন্ধ্যাত্ব আছে কিনা সে পরীক্ষা করা হয়।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup