Global leader: জনপ্রিয় বিশ্বনেতাদের তালিকায় ফের শীর্ষে মোদী, ধারেকাছে নেই বাইডেন

মর্নিং কনসাল্ট ফার্মের তরফে বিশ্বনেতাদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে ফের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে শীর্ষ বিশ্বনেতার পদে বসানো হয়েছে। এমনকী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকেও পেছনে ফেলে দিয়েছেন মোদী। নরেন্দ্র মোদী ৭৬ শতাংশ রেটিং পেয়েছেন। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে গতবারের রেটিংয়ের তুলনায় অবশ্য় মোদীর রেটিং অবশ্য কিছুটা কমেছে। ফেব্রুয়ারি মাসে যে রেটিং হয়েছিল তখন মোদীর রেটিং ছিল ৭৮ শতাংশ।

এদিকে মর্নিং কনসাল্টের সাম্প্রতিক সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর রেটিং দাঁড়িয়েছে ৭৬ শতাংশ। বিশ্বের বাঘা বাঘা রাষ্ট্রনেতাদের তিনি পিছনে ফেলে দিয়েছেন। আর সেই রেটিং অনুসারে জানা গিয়েছে, জনপ্রিয়তার নিরিখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ধারে কাছে কেউ নেই। আর সেই রেটিং অনুসারে জানা গিয়েছে, মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেজ ম্যানুয়েল লোপেজ অব্রাডর রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। তাঁর রেটিং ৬১ শতাংশ। আর সবথেকে বড় কথা প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানের মধ্যে রেটিংয়ের ফারাক প্রায় ১৫ শতাংশ।

 

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। তাঁর রেটিং ৫৫ শতাংশ। ইটালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি পেয়েছেন ৪৯ শতাংশ রেটিং। তিনি এই তালিকায় চার নম্বর স্থানে রয়েছেন। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা ডি সিলভা রয়েছেন ৪৯ শতাংশ স্থানে। জর্জিয়া মেলোনির সঙ্গে তাঁর রেটিং একেবারে সমান।

আর সবথেকে তারপর্যপূর্ণ বিষয় হল মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই গ্লোবাল লিডার অ্যাপ্রুভাল লিডার রেটিংয়ে ৬ নম্বর স্থানে রয়েছেন। তাঁর রেটিং মোদীর থেকে অনেকটাই পেছনে। তিনি পেয়েছেন ৪১ শতাংশ রেটিং।

কানাডার পিএম জাস্টিন ট্রুডিয়ায়ু সপ্তম স্থানে রয়েছেন। তাঁর রেটিং ৩৯ শতাংশ। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো স্যাংচেজ অষ্টম স্থানে রয়েছেন। তাঁর রেটিং ৩৮ শতাংশ। জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ স্কলজ রয়েছেন নবম স্থানে। তাঁর রেটিং ৩৫ শতাংশ। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক রয়েছেন ১০ নম্বর স্থানে। তাঁর রেটিং ৩৪ শতাংশ।

যে দেশগুলির রাষ্ট্রনেতাদের ওই সংস্থা তাদের রেটিংয়ের আওতায় এনেছিলেন সেই দেশগুলি হল, অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া বেলজিয়াম, ব্রাজিল, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইন্ডিয়া, আয়ারল্যান্ড, ইটালি, জাপান, মেক্সিকো, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পোল্যান্ড, স্পেন, সুইডেন, সুইজারল্যান্ড, ইউনাইটেড কিংডম, ও ইউনাইটেড স্টেটস।