Suicide in Newtown: নিউটাউনে ১৪ তলার ব্যালকনি থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী তথ্যপ্রযুক্তির কর্মী

১৪ তলার ব্যালকনি থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হলেন এক তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী। ঘটনাটি ঘটেছে নিউটাউনে। ওই তথ্য প্রযুক্তি কর্মীর নাম রাজর্ষি দত্ত (৩৪)। টেকনোসিটি থানার পুলিশ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। রক্তাক্ত অবস্থায় যুবককে বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।

পুলিশ এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ সকাল ১০টা নাগাদ আবাসনের নিচে রক্তাক্ত অবস্থায় যুবককে পড়ে থাকতে দেখেন নিরাপত্তারক্ষীরা। খবর পেয়ে সেখানে জড়ো হন আবাসনের অন্যান্য বাসিন্দারা। খবর দেওয়া হয় পুলিশে। পরে পুলিশ এসে রক্তাক্ত অবস্থায় যুবককে উদ্ধার করে বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। জানা গিয়েছে, রাজর্ষি ওই আবাসনেই থাকতেন। গত জুলাই মাসে ওই আবাসনে ফ্ল্যাট ভাড়া নেন তিনি। সেখানে মায়ের সঙ্গে থাকতেন। এদিকে ফ্ল্যাটে আসার আগে তাঁর বাবার মৃত্যু হয়। তারপর থেকে তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন। ছেলের এমন কাণ্ডে ভেঙে পড়েছেন যুবকের মা। কর্মক্ষেত্রে প্রেমঘটিত কোনও কারণ ছিল কিনা সে বিষয়টি জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। ছেলে কেন এই ধরনের কাণ্ড ঘটিয়েছে তা বুঝে উঠতে পারছেন না যুবকের মা।

অন্যদিকে, বুধবার মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে চিনার পার্কে। খেলতে গিয়ে ৬ তলার বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু হয় এক শিশুর। ওই শিশুর নাম সুস্মিত বিশ্বাস। রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় শোকস্তব্দ শিশুর বাবা-মা। কীভাবে শিশুটি পড়ে গেল তাই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। পুলিশ সূত্রের খবর, ঘটানার সময় শিশুর বাবা বাড়িতে ছিলেন না। তার মা রান্নায় ব্যস্ত ছিলেন। সেই সময় খেলতে খেলতে শিশুটি বারান্দা থেকে নিচে পড়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে ভিআইপি রোডের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বারান্দায় লোহার গ্রিল ছিল। সেই গ্রিল টপকে শিশুটি নিচে পড়ে যায়।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup