Daily Walking: কাজের প্রয়োজনে কি রোজই কিছুটা পথ হাঁটতে হয়? এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব আছে শরীরের উপর। দেখে নিন, কী হয় এর ফলে।
1/9কাজের প্রয়োজনে রোজই কি আপনাকে একটু-আধটু হাঁটতে হয়? এই হাঁটার সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ে শরীরের উপর। জানেনি কি সেগুলি? তাহলে ভালো করে জেনে নিন। 2/9সব মিলিয়ে হাঁঠার ৭টি প্রভাব পড়ে শরীরের উপর। এবং এর সব ক’টিই ভালো প্রভাব। দেখে নেওয়া যাক, এই ৭টি প্রভাব কী কী। 3/9অবসাদ বা মানসিক চাপ আজকের জীবনে একটি পরিচিত সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এটি আপনার ব্যক্তিগত জীবনে খুব খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। দৈনিক হাঁটা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।
4/9ডায়াবিটিসও আজকালকার সময়ে একটি অতি পরিচিত রোগে পরিণত হয়েছে। মর্নিং ওয়াক এটি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, তাই ডায়াবিটিসে আক্রান্ত রোগীদের প্রতিদিন হাঁটা উচিত।5/9হার্টের অসুখে আক্রান্তদের জন্য হাঁটা খুবই উপকারী এবং হাঁটা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এতে হার্টের এক্সারসাইজ হয়। হৃদযন্ত্র মজবুত হয়। 6/9সকালে হাঁটা মনকে সতেজ করে। সকালের হাঁটা আপনার স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে এবং সারাদিন আপনাকে কর্মক্ষম রাখবে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে সকালের হাঁটা দারুণ কাজের হয়ে উঠতে পারে। 7/9মেদ অনেক রোগের কারণ হতে পারে, তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওজন কমানোর সবচেয়ে ভালো উপায় হলো হাঁটা। তাই প্রতিদিন হাঁটুন। সকালে বা রাতে, যে কোনও সময়ে নিয়ম করে হাঁটলে মেদ নিয়ন্ত্রণে থাকে। 8/9মর্নিং ওয়াক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় যা শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি দেয়। বিশেষ করে মরশুম বদলের সময়ে নানা ধরনের রোগবালাই লেগেই থাকে। এই সময়ে নিয়ম করে হাঁটলে এই সমস্যা কমে। 9/9রাতে ভালো ঘুম হচ্ছে না? তাহলে এই সমস্যাও কমতে পারে হাঁটায়। প্রতিদিন অন্তত আধঘণ্টা হাঁটা রাতের ঘুমের জন্য অপরিহার্য, যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং ভালো ঘুম পেতে সাহায্য করে।
