WB Madhyamik Result 2023: মাধ্যমিকে কত নম্বর উঠেছে? কীভাবে দেখবেন? আগেভাগেই জানুন, রইল ডিরেক্ট লিঙ্ক

যত সময় গড়াচ্ছে, তত টেনশন বাড়ছে। শেষ সময়টুকু কত তাড়াতাড়ি কাটবে, সেটাই ভাবছে পড়ুয়ারা। তবে এখনও মাধ্যমিকের রেজাল্ট জানতে পাক্কা সাড়ে ন’ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে। শুক্রবার সকাল ১০ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। দু’ঘণ্টা পরে অনলাইনে মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখতে পারবে পড়ুয়ারা। পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in বা wbresults.nic.in -তে যেতে হবে। সেইসঙ্গে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলার ওয়েবসাইট bangla.hindustantimes.com থেকেও ফলাফল দেখা যাবে।

কীভাবে ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’ থেকে কীভাবে রেজাল্ট দেখা যাবে?

১) ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-র ওয়েবসাইট bangla.hindustantimes.com-তে যেতে হবে।

২) হোমপেজে ‘মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল (WB 10th Class Result)’ থাকবে। সেখানে পড়ুয়ার নাম, মোবাইল নম্বর এবং রোল নম্বর দিয়ে ক্লিক করতে হবে। ‘I’m not a robot’-এ ক্লিক করতে হবে পড়ুয়াদের।

৩) স্ক্রিনে মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বর দেখাবে।

হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা-তে রেজাল্ট দেখার ডিরেক্ট লিঙ্ক – ক্লিক করুন এখানে

মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ইতিহাস

১৯৫১ সালে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ গঠন করা হয়েছিল। দশম শ্রেণির স্তরের পরীক্ষা আয়োজনের জন্য ১৯৫০ সালের পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষা আইনের আওতায় সেই স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান গঠন করেছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার। সেইসময় পর্ষদের নাম ছিল ‘বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন’ (Board of Secondary Education)। প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন অপূর্বকুমার চন্দ।

আরও পড়ুন: Madhyamik Result 2023: এবার নতুন ধাঁচে হবে মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশ, রেজাল্ট দেখার ক্ষেত্রে হল বড় পরিবর্তন

পঞ্চাশের দশকে যাত্রা শুরুর ১৪ বছর পরে পর্ষদের নাম পরিবর্তন হয়। ১৯৬৩ সালের পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক শিক্ষা আইনের আওতায় পর্ষদের নাম পালটে হয় – ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন’ বা পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ (West Bengal Board of Secondary Education বা WBBSE)। সেই নয়া কাঠামোয় পর্ষদের প্রথম চেয়ারম্যান ছিলেন জেসি সেনগুপ্ত। বর্তমানে পর্ষদের সভাপতি হলেন রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়। সচিব হলেন সুব্রত ঘোষ।

১৯৫১ সালে যখন মধ্যশিক্ষা পর্ষদ গঠিত হয়েছিল, তখন পর্ষদের অধীনে ১,২৭০ টি হাইস্কুল ছিল। যেগুলি আগে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলত। ১৯৬৩ সালের শেষে পর্ষদের অধীনস্থ স্কুলের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২,৩১২। বর্তমানে পর্ষদের আওতায় ১১,০০০ জুনিয়র হাইস্কুল এবং হাইস্কুল আছে। স্বভাবতই ধাপে-ধাপে মাধ্যমিক পড়ুয়াদের সংখ্যাও বেড়েছে। ১৯৫২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৪২,০০০ ছিল। সেখানে ২০২৩ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৯২৮।

(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup)