Tarun Basu Majumdar Death: Former Footballer Died At A City Hospital, Know In Details


কলকাতা: ফের কলকাতা ময়দানে নক্ষত্রপতন। সম্প্রতি প্রয়াত হয়েছেন ফুটবলার তরুন বসু মজুমদার (Tarun Basu Majumdar)৷ গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর।

পরিবার সূত্রে খবর, হার্নিয়া অস্ত্রোপচারের জন্য এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। অস্ত্রোপচার সম্পন্নও হয়েছিল। কিন্তু আচমকাই তাঁর শারীরিক পরিস্থিতির অবনতি হয়। চিকিৎসকেরা জানান, অস্ত্রোপচারের জায়গায় সংক্রমণ হয়েছে। সেখান থেকেই পরিস্থিতির অবনতি হয়। শেষরক্ষা সম্ভব হয়নি।

খেলোয়াড়ের পাশাপাশি মানুষ হিসাবেও সুনাম অর্জন করেছিলেন তরুণ। ময়দানে একাধিক ক্লাবে সুনামের সঙ্গে খেলেছেন তিনি৷ খিদিরপুর ক্লাব ছাড়াও কলকাতার দুই প্রধান – ইষ্টবেঙ্গল ও মহমেডান স্পোর্টিংয়ে খেলেছিলেন তিনি। উয়াড়ি ক্লাবেও খেলেছিলেন। ইষ্টবেঙ্গল দলের হয়ে বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন৷ বঙ্গবন্ধু মুজিবর রহমানের আহ্বানে সেবার বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিল তারকাখচিত দল। সেই দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তরুণ। তাঁর মৃত্যুতে ময়দানে গভীর শোকের ছায়া।

ধোনি-ধোঁয়াশা

প্রথম কোয়ালিফায়ারে গুজরাত টাইটান্সকে ১৫ রানে হারিয়ে রেকর্ড দশমবার আইপিএলের (IPL 2023) ফাইনালে নিজেদের জায়গা পাকা করে নিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস (Chennai Super Kings)। ঘরের মাঠ চিপকে সিএসকে প্রথমে ব্যাট করে সাত উইকেটের বিনিময়ে ১৭২ রান তোলে। জবাবে মাত্র ১৫৭ রানেই অল আউট হয়ে যায় গুজরাত টাইটান্স। শুভমন গিল ৪২ ও রশিদ খানের ৩০ রান ছাড়া আর কোনও গুজরাত ব্যাটার তেমন রানই করতে পারেননি।

সিএসকে ফাইনালে পৌঁছনোয় হলুদ ব্রিগেড অবশ্যই উচ্ছ্বসিত। তবে ম্যাচ শেষে একটা প্রশ্নও বারংবার সিএসকে অনুরাগীদের মাথায় ঘোরাফেরা করছে। মরসুমের প্রথম থেকেই জল্পনা শোনা যাচ্ছিল যে, মহেন্দ্র সিংহ ধোনির (Mahendra Singh Dhoni) সম্ভবত এটাই শেষ আইপিএল মরসুম হতে চলেছে। ধোনি এ বিষয়ে নিজে স্পষ্টভাবে তেমন কিছু না বললেও, জল্পনা কিন্তু থামছে না। এই ম্যাচের পর এই আইপিএলে চিপকে সিএসকের আর কোনও ম্যাচ নেই। তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, এবার কি তাহলে ধোনিকে শেষবার খেলোয়াড় হিসাবে হলুদ জার্সি গায়ে চিপকে দেখা গেল?

ম্যাচ শেষে কোনও রাখঢাক না করেই সিএসকে অধিনায়ককে হর্ষ ভোগলে এই প্রশ্ন করেই বসেন। জবাবে ধোনি ধোঁয়াশা অব্যাহত রেখে জানান, তিনি এখনও কিছুই সিদ্ধান্ত নেননি। মাহি বলেন, ‘সত্যি বলতে আমি এখনও কিছুই জানি না। আমার কাছে আট, নয় মাস সময় রয়েছে। প্রচুর সময় রয়েছে এখনও। ডিসেম্বরে তো আবার একটি ছোট্ট নিলামও আয়োজিত হবে, তো আগে থেকে এত ভাবনার কোনও কারণ নেই। আমি সবসময়ই সিএসকের সঙ্গে থাকব। জানুয়ারি থেকে বাড়ির বাইরে রয়েছি। যদি মার্চের শুরুর থেকেও অনুশীলন করা শুরু করি, তাহলেও আমার শরীরে অনেকটাই ধকল পড়ে।’

আরও পড়ুন: বিজেপি সরকারের প্রস্তাবে সাড়া, ত্রিপুরার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়