Professor having sex with Dog: নিজের পোষ্যর সঙ্গে জঙ্গলে যৌন সঙ্গম বৃদ্ধ প্রফেসরের, ক্যামেরাবন্দি সেই দৃশ্য

নিজের পোষ্য কুকুরের সঙ্গে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত বৃদ্ধ। সেই নৃশংস ঘটনা ধরা পড়ল জঙ্গলের ট্রেল ক্যামেরাতে। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি আমেরিকার পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রফেসর। নাম থেমিস মাটসুকাস, বয়স ৬৪ বছর। জানা গিয়েছে, একাধিকবার জঙ্গলের ট্রেল ক্যামেরায় নিজের পোষ্য কুকুরকে ধর্ষণ করতে দেখা গিয়েছে প্রফেসরকে। এই আবহে গত মঙ্গলবার হান্টিংডন কাউন্টিতে থেমিস মাটসুকাসের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। জানোয়াদের প্রতি নির্দয়তা ছাড়াও একাধিক ধারায় মামলা হয়েছে পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রফেসর বিরুদ্ধে।

এদিকে প্রফেসরের বিরুদ্ধে এই গুরুতর অভিযোগ ওঠার পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে তাঁকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, গত ১৯৯১ সাল থেকেই পেন স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ান থেমিস মাটসুকাস। এদিকে এই ঘটনার সামনে আসতেই জানা গিয়েছে যে এপ্রিল এবং মে মাসে একাধিকবার একটি কুকুরকে জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করেছে এই প্রফেসর। এদিকে প্রতিবারই ‘নর্থ-ফেস’-এর ব্যাকপ্যাক সঙ্গে নিয়ে যেতেন সেই প্রফেসর। সেই ব্যাকপ্যাক থেকেই রেঞ্জার তাঁকে চিহ্নিত করে। এদিকে এপ্রিল এবং মে মাসে একাধিকবার কুকুরকে ধর্ষণ করার দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি হলেও রেঞ্জাররা থেমিসের খোঁজ পান এই গত সপ্তাহে। জানা গিয়েছে, যে ক্যামেরায় থেমিসের কুকীর্তি ধরা পড়েছে, সেটা আদতে স্যানিটাইজার চোরকে ধরতে লাগানো হয়েছিল।

জানা গিয়েছে, গত ৯ জুন থেমিসের বাড়িতে তল্লাশি চালাতে যান রেঞ্জাররা। এদিকে তাঁর কুকীর্তি ধরা পড়ে গিয়েছে জানতে পেরে নাকি ভেঙে পড়েন থেমিস। তল্লাশি অভিযানে যাওয়া রেঞ্জারদের সেই প্রফেসর বলেন, ‘আমাকে গুলি মেরে খতম করে দিন।’ তিনি নাকি নিজের সাফাইতে বলেন, ‘আমি বৃদ্ধি হয়ে গিয়েছি। আমার মৃত্যু ঘনিয়ে এসেছে। আমি নিজের লালসা মেটাতেই এই কাজ করতাম।’ এদিকে তল্লাশিতে রেঞ্জাররা দেখে, যে কুকুরটিকে ধর্ষণ করা হচ্ছে বলে ভিডিয়োতে ধরা পড়ে, সেটি থেমিসের বাড়িতেই আছে। তখন তারা বুঝতে পারে যে নিজের পোষ্যকেই বারংবার ধর্ষণ করেছেন থেমিস। এদিকে ভিডিয়োতে যেই থেমিসের পিঠে যে ব্যাকপ্যাক দেখা গিয়েছিল, তাও তার বাড়ি থেকে উদ্ধার করে রেঞ্জাররা। তাছাড়া একটি আইপ্যাডও বাজেয়াপ্ত করে রেঞ্জাররা। এদিকে সংবাদমাধ্যমের সামনে অভিযুক্ত প্রফেসর নিজের মুখ খোলেননি।