2023 Military Ranking: বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী মিলিটারি আমেরিকার,তালিকায় ভারত কত নম্বরে? ধারেকাছে নেই পাকিস্তান: Report

2023 Military Strength Ranking- গ্লোবাল ফায়ারপাওয়ার নামে একটি সংস্থার তরফে এই তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৬০টি দেশের ফোর্সের স্থান নির্ধারন করেছিল। সেখানে তারা উল্লেখ করেছে, বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী মিলিটারি ফোর্স হল আমেরিকার। রাশিয়া রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চিন। আর ভারতের স্থান কোথায় জানেন? চতুর্থ স্থানে। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের সমীক্ষায় অনুসারে উঠে এসেছে এই তথ্য।

তবে এবারও ভারত রয়েছে উল্লেখযোগ্য স্থানে। ব্রিটেন কিছুটা উন্নতি করলেও তা এখনও ভারতের থেকে পেছনে। তবে পাকিস্তান ভারতের থেকে অনেকটা পিছিয়ে। ভারতের ধারে কাছে আসতে পারেনি পাকিস্তান। 

তবে শক্তিশালী ফোর্সের কথা যখন আসে তখন দুর্বল ফোর্সের কথাও বলতে হয়। সেই নিরিখে তাদের সমীক্ষায় বিশ্বের দুর্বলতম ফোর্স হল ভূটান আর আইসল্যান্ডের। অন্তত ৬০টি মাপকাঠির উপর নির্ভর করে এই সমীক্ষা করা হয়েছিল। 

আসলে বিভিন্ন মাপকাঠির ভিত্তিতে এই তালিকা তৈরি করা হয়। তার মধ্য়ে একটা বড় ব্যাপার হল সেনাবহর। সেই সঙ্গে তাদের অস্ত্র সম্ভারও দেখা হয়েছে। সব মিলিয়ে ১৪৫টি দেশকে এই তালিকায় রাখা হয়েছে। প্রতি বছর তাদের কে কোন স্থানে ছিল সেটাও এই তালিকায় দেখানো হয়েছিল। এবার দেখে নিন সেই দশটা দেশ। দেখে নিন তারা কে কোন স্থানে রয়েছে…

১. আমেরিকা

২. রাশিয়া

৩. চিন

৪. ভারত

৫. ইউনাইটেড কিংডম

৬. দক্ষিণ কোরিয়া

৭. পাকিস্তান

৮. জাপান

৯. ফ্রান্স

১০. ইতালি

এবার দুর্বল মিলিটারির তালিকাটা দেখে নিন।

১. ভূটান

২. বেনিন

৩. মলডোভা

৪. সোমালিয়া

৫. লিবেরিয়া

৬.সুরিনেম

৭. বেলিজ

৮. সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক

৯. আইসল্যান্ড

১০. সিয়েরা লিওনে

এদিকে ২০২২ সালেও এই ধরনের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। তবে ২০২২ সালে প্রথম চারটি দেশ যারা যেখানে ছিল তারা সেখানেই রয়েছে। তবে এর আগে ব্রিটেন অষ্টম স্থানে ছিল। তারা কিছুটা উন্নতি করেছে। তারা এখন পঞ্চম স্থানে। তবে ভারতের নীচে রয়েছে তারা। দক্ষিণ কোরিয়া এবারও ষষ্ঠ স্থানে। 

তবে পাকিস্তান এবার প্রথম দশে চলে এসেছে। কিন্তু রাশিয়ার দ্বিতীয় স্থানে থাকা নিয়ে নানা সংশয় তৈরি হয়েছে। কারণ ওয়াকিবহাল মহলের মতে ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার যুদ্ধ এখনও চলছে। কিন্তু একাধিক ক্ষেত্রে রাশিয়ার সঙ্গে চোখে চোখ রেখে কথা বলছে ইউক্রেন। সেক্ষেত্রে এনিয়ে নানা চর্চা রয়েছে আন্তর্জাতিক মহলে।