প্রতি বছর জুলাই মাসের চতুর্থ রবিবার পালন করা হয় জাতীয় অভিভাবক দিবস। জাতীয় অভিভাবক দিবস বা ন্যাশনাল পেরেন্টস ডে দিনটি অভিভাবকদের জন্য উৎসর্গ করে পালন করা হয়। সন্তানের জন্য দিন রাত এক করে পরিশ্রম করে চলেছেন অভিভাবকেরা। ছোট থেকে বড় করে তোলার পথে তারাই আমাদের সহায়। সন্তানদের খাইয়ে পরিয়ে তাঁরা বড় করে তোলেন। সঠিক শিক্ষাদীক্ষা ও পড়াশোনা করিয়ে মানুষের মতো মানুষ করে তোলেন। তাই প্রতি বছরাই একটি দিন নিজের অভিভাবকের জন্য এমন বিশেষভাবে পালন করা হয়। ২০২৩ সালে ২৩ জুলাই পালন করা হচ্ছে জাতীয় অভিভাবক দিবস।
(আরও পড়ুন: বর্ষায় স্যাঁতসেঁতে দশা হেঁশেলের ! ৪ উপায়ে ভালো রাখুন আপনার রান্নাঘর )
(আরও পড়ুন: কম কম খেলেই এড়ানো যাবে ভুলে যাওয়ার রোগ! গবেষণায় নয়া তথ্যের হদিশ বিজ্ঞানীদের )
এই দিন তাই আপনার বাবা-মাকে বিশেষভাবে শুভেচ্ছা জানাষ। শুভেচ্ছা বার্তা হিসেবে বেছে নিন নিচের বার্তাগুলি। এই শুভেচ্ছাবার্তার হাত ধরেই দিনটির শুরু হোক বিশেষভাবে।
- বাবা-মায়ের হাত ধরেই প্রথম পথ চলতে শেখা। সব বাধাবিপত্তি পেরিয়ে যেতে শেখা। তারাই আমাদের প্রথম অভিভাবক। শুভ অভিভাবক দিবস।
- বাবা-মাকেই মনের সব কথা বলা যায়। তাঁরা আমাদের সঠিক পথ দেখিয়ে দেয়। সবসময় পাশে থাকে। শুভ অভিভাবক দিবস।
- পৃথিবীতে সবাই ভালোবাসতে পারলেও বাবা-মায়ের মতো হয় না সেই ভালোবাসা। আমাদের প্রথম অভিভাবকের ভালোবাসাই সবচেয়ে সুন্দর হয়। শুভ অভিভাবক দিবস।
- মা একটি শিশুর মন, বাবা তার মস্তিষ্ক। এই দুইয়ে মিলে আমাদের সারা জীবন বেঁচে থাকা। শুভ অভিভাবক দিবস।
- অভিভাবক না থাকলে ঠিক সময়ে ঠিক কাজ করাটা শিখতেই পারতাম না। তাদের কথাই সবার আগে ভাবা উচিত। শুভ অভিভাবক দিবস।
- বাবা-মায়েরা আমাদের জন্য সারাদিন পরিশ্রম করেন। তাদের কখনও দুঃখ দিতে নেই। শুভ অভিভাবক দিবস।
- ছোট থেকেই দেখছি বাবা মা মানেই ভালো লাগার জায়গা। তাদের সঙ্গেই জীবনের অনেকটা সময় কাটে। শুভ অভিভাবক দিবস।
- ভালোবাসা কী, তা বুঝতে শিখিয়েছে বাবা-মা। তাদের জন্য অভিভাবক দিবসের একরাশ ভালোবাসা। শুভ অভিভাবক দিবস।
- শরীর খারাপ হোক বা জীবনের বড় সাফল্য, সবসময় পাশে থেকেছে বাবা মা। শুভ অভিভাবক দিবস।
- অভিভাবকের মূল্য জীবনে কতটা তা বুঝতে শিখিয়েছে বাবা-মা। তাই তাদের জন্য জীবনের প্রতিটি দিনই উৎসর্গকৃত। শুভ অভিভাবক দিবস।