পঞ্চায়েত ভোটে বিশাল জয়। এরপর বেঙ্গালুরুতে গিয়ে বিরোধী জোটের অঙ্ক কষেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে একুশের মঞ্চ থেকে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের বার্তা দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। উল্লেখ্য, ১৯৯৩ সালের ২১ জুলাই সচিত্র পরিচয়পত্র ছাড়া ভোটদান বন্ধের দাবিতে পথে নেমেছিলেন যুব কংগ্রেস কর্মীরা। নেতৃত্বে ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেদিন বাম সরকারের পুলিশ আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালায়। ঘটনায় প্রাণ হারান অনেকে। পরে মমতা কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল গঠন করলে এই ‘শহিদ দিবস’ হয়ে ওঠে তাঁর দলের শক্তিপ্রদর্শনের প্রতীক।
মণিপুর হিংসায় শোক প্রকাশ করে নীরবতা পালন
মণিপুরে মুখ্যমন্ত্রীদের দল নিয়ে পরিদর্শনে যেতে চান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেত্রী জানান, তাঁর এই নিয়ে কথা হয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে। এদিকে নিজের ভাষণ শেষে মণিপুরের হিংসায় শোক প্রকাশ করে এক মিনিটের নীরবতা পালন করার আহ্বান করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
১০০ দিনের কাজের প্রকল্পের নাম এবার ‘খেলা হবে’
১০০ দিনের কাজ নিয়ে বড় ঘোষণা মমতার। তিনি আজ বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকার যতক্ষণ না ১০০ দিনের কাজের টাকা দেবে, ততদিন শুধু জবকার্ড হোল্ডারদেরই ১০০ দিনের কাজ দেওয়া হবে। সেই প্রকল্পের নাম হবে খেলা হবে।’
মৃল্যবৃদ্ধি নিয়ে মমতার তোপ বিজেপিকে
মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিজেপিকে তোপ মমতার। তিনি বলেন, ‘মূল্যবৃদ্ধি হচ্ছে। কৃষকদের সমস্যা হচ্ছে। তারা সার পাচ্ছে না। নির্বাচন এলে জুমলা করবেন। টমেটোর দাম ১২০ টাকা। পেট্রোলের দাম কত?’
‘পুলওয়ামার মতো ফেক ভিডিয়ো তৈরি করবে বাংলায়’
মমতা বলেন, ‘আমি সবাইকে বলে দিতে চাই, বিজেপি পরিকল্পনা হচ্ছে তৈরি করে ঘটনা সাজিয়ে দিয়ে ফেক ভিডিয়ো করবে, পুলওয়ামার মতো, সিনেমার মতো। সেই ভিডিয়ো করে বাংলাকে অসম্মান করার পরিকল্পনা করছে। প্রধানমন্ত্রীর কথা থেকেই এই স্পষ্ট। তিনি মণিপুর নিয়ে বলতে গিয়ে বাংলার, ছত্তিশগড় নিয়ে বলেছেন। এটা আগে থেকে পরিকল্পিত।’
‘ভাঙড়ে হাঙররা গোলমাল করেছে’
মমতা বলেন, ‘ভাঙড়ে হাঙররা গোলমাল করেছে। তৃণমূলের ১৮ জন খুন হয়েছে। বিজেপির ৩ জুন খুন হয়েছে। সিপিএম-এর ৩ জন খুন হয়েছে। আমরা প্রতি পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে দিচ্ছি। এবং প্রতি পরিবারকে একজনকে হোমগার্ডের চাকরি দেব।’
‘পঞ্চায়েতের সমস্যা সামাজিক’
মমতা বলেন, ‘পঞ্চায়েত নির্বাচনের সমস্যা হল একটা বাড়িতে ৪ জন দাঁড়া। বাপ-ছেলে, মা-মেয়েতে ঝামেলা হয়। এটা সামাজিক সমস্যা।’
‘পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিক্ষিপ্ত ভাবে কিছু ঘটনা ঘটেছে’
মমতা বলেন, ‘পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিক্ষিপ্ত ভাবে কিছু ঘটনা ঘটেছে। যে ঘটনা ঘটেছে আমি দুঃখিত। তবে সব ক্ষেত্রে পদক্ষেপ করা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমকে কিনে নিয়েছে বিজেপি। ওরা আমাদের বিরুদ্ধে কথা না বললে আয়করের হানা হবে।’
‘চেয়ারকে কেয়ার করি না’
মমতা বলেন, ভারতে এরপর আর যেই লড়াই হবে, তা ইন্ডিয়া ব্যানারে হবে। আমরা চেয়ারকে কেয়ার করি না। আমরা কোনও চেয়ার চাই না। আমরা চাই, বিজেপিকে দেশ থেকে বিদায় করতে হবে। বিজেপিকে আর সহ্য করা যাচ্ছে না।
প্রকল্পের টাকা নিয়ে তোপ মমতার
বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা না পাওয়া নিয়ে কেন্দ্র এবং বিজেপিকে তোপ দাগছেন মমতা। পাশাপাশি অভিষেকের ‘বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘোরাও’ কর্মসূচি ‘সংশোধন’ করলেন মমতা। বললেন, বিজেপি নেতাদের ১০০ মিটারের দূরে হবে অবরোধ।
‘মণিপুরের পাশে আছে বাংলা’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘মণিপুরের পাশে আছে বাংলা। আজকে বিজেপিকে জিজ্ঞেস করতে চাই, কোথায় আপনাদের বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও?’
বাংলার বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাওয়ের ডাক অভিষেকের
আগামী ৫ অগস্ট বাংলার সব বিজেপি নেতার বাড়ি ঘেরাও করার ডাক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ব্লকে ব্লকে এই ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দিলেন অভিষেক।
দিল্লি যাওয়ার ডাক অভিষেকের
১০০ দিনের কাজের টাকা আদায়ে দিল্লিতে যাওয়ার ডাক অভিষেকের। পাশাপাশি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে ‘ইন্ডিয়া’র জয়ের ডাক দেন তৃণমূল সাধারণ সম্পাদক।
দেশ বাঁচানোর লড়াইয়ে সামিল হওয়ার ডাক সায়নীর
সায়নী ঘোষ বলেন, ‘১৯৯৩ সালে ছিল রাজ্য বাঁচানোর লড়াই। আর ২০২৩ হল দেশ বাঁচানোর লড়াই। এই মাথা কাটবে, কিন্তু ঝউঁকবে না।’
মণিপুর, হাথরাসের ঘটনায় আমাদের মাথানত হয়ে যায়: ফিরহাদ
ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘একুশে জুলাই আমাদের লড়াই ছিল সিপিএমের বিরুদ্ধে। তবে আজকে সিপিএমের অস্তিত্ব নেই। তবে রাজনীতিতে লড়াই থেমে থাকে না। আজকের লড়াই ভারত বাঁচানোর। ছিঃ মোদী ছিঃ মোদী। মণিপুরে যখন আদিবাসীদের তোমার লোকে ধর্ষণ করে। তখন আমার হেঁট হয়ে যায়। হাথরাসের ঘটনায় আমাদের মাথা নত হয়ে যায়। তোমার সাংসদ ক্রীড়াবিদদের যৌন হেনস্থা করে, আমাদের মাথা নত হয়ে যায়।’
ধর্মতলায় বৃষ্টি শুরু হল
ধর্মতলায় বৃষ্টি শুরু হল। এখন বক্তব্য রাখছেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। এর আগে মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস, তৃণমূলের জোটসঙ্গী অনীত থাপারা বক্তব্য রেখেছেন।
পৌঁছলেন অভিষেক
২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চে পৌঁছে গেলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এর আগে তৃণমূলের সহ-সভাপতি সুব্রত বক্সী বক্তৃতা রাখেন মঞ্চে।
ভুয়ো পরিচয় দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে ব্যক্তি
সকালে ভুয়ো পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি মুখ্যমন্ত্রীর কালীঘাটের বাড়িতে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাঁকে আটক করেছে পুলিশ। বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন এখানে
ন্যায়সঙ্গত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাব: অভিষেক
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটে লেখেন, ‘শহিদ দিবস আমাদের হৃদয়ে অগণিত আবেগকে জাগিয়ে তোলে। আজ বাংলার সেই ১৩ জন বীর শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। যাঁরা অত্যাচারী শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং গণতন্ত্রকে বাঁচিয়ে রাখতে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। এঁদের থেকেই অনুপ্রাণিত হয়ে আমি ন্যায়সঙ্গত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাব।’
কড়া নিরাপত্তা
ধর্মতলার ওয়াই চ্যানেলে ২১শে জুলাইয়ের সভা মঞ্চের এলাকা নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে।
হাজড়া থেকে ধর্মতলার উদ্দেশে মিছিল
কিছু আগে হাজরা মোড়ে উপস্থিত হলেন রাসবিহারী বিধানসভার বিধায়ক দেবাশিস কুমার। সেখানে জমায়েত হওয়া সকল সমর্থককে ধর্মতালায় একুশে মঞ্চের দিকে পাঠিয়ে দেন তিনি।
হাওড়া স্টেশন থেকে ধর্মতলার উদ্দেশে মিছিল
হাওড়া স্টেশন থেকে ধর্মতলার উদ্দেশে মিছিল করে যাত্রা শুরু করলেন তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা। এই মিছিল শুরু করেন নবদ্বীপ থেকে আসা তৃণমূল কর্মীরা। এই ঘাসফুল সমর্থকদের কথায়, আগামী ২০২৪ লোকসভা নির্বাচননে দিদির হাত শক্ত করতে আজ এই সভায় যোগদান করতে এসেছেন তারা।
বিধাননগর থেকে তৃণমূল কর্মীদের বাস রওনা দিলে ধর্মতলার উদ্দেশে
বিধাননগর বই মেলা প্রাঙ্গন থেকে ধর্মতলায় একুশে জুলাইয়ের সভা মঞ্চের উদ্দেশ্যে রওনা দিল তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। দলের পক্ষ থেকে তাদের জন্য বাসের ব্যবস্থা করা হয়। মূলত উত্তর বঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত কর্মী সমর্থকদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছিল বিধাননগর বই মেলা প্রাঙ্গনে। নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর বক্তব্য শুনতে বিধাননগর থেকে বাসে করে রওনা দিল তারা। বিধাননগরের বিধায়ক তথা রাজ্যর মন্ত্রী সুজিত বোসের উপস্থিতিতে যাত্রা শুরু করল তারা।
রাস্তায় গণপরিবহণের অভাব
রাস্তায় গণপরিবহণ বলতে প্রায় কিছুই নেই। শিয়লাদা এবং হাওড়াগামী ট্রেনে তৃণমূল কর্মীদের ভিড়। দেখা মিলছে না বাসের। এদিকে রাস্তা দিয়ে সরকারি, বেসরকারি বাস, ট্রাকে করে ধর্মতলামুখী তৃণমূল কর্মীরা। এর জেরে অবশ্য নাজেহাল অবস্থা আম জনতার। অফিসযাত্রীদের চরম ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।
সকাল থেকেই ধর্মতলায় জনতার ঢল
সকাল থেকেই ধর্মতলায় জনতার ঢল। আজ থেকে তিন দশক আগে যুব কংগ্রেসের বহু কর্মী পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন। সেই দিনকে স্মরণ করেই ‘শহিদ দিবস’ পালন করে তৃণমূল। এদিকে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে এটাই শেষ ২১ জুলাই। তাই আজকে লোকসভা নির্বাচনের বিষয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার্তা দিতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে।
মেট্রোতে ভিড়
সকাল থেকেই মেট্রোতে ভিড়। আজকে বাসের অভাবে অনেক অফিসযাত্রীই মেট্রোতে করে গন্তব্যে পৌঁছ চাইছেন। তবে ধর্মতলাগামী তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদেরও অনেকে মেট্রোতে চাপছেন।
একুশের মঞ্চে ছাত্র-যুব
আজ একুশের মঞ্চ থেকে বক্তব্য রাখার কথা তৃণমূলের ছাত্রনেত্রী রাজন্যা হালদারের। এদিকে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কিছু কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে তৈরি ‘জয়ী’ ব্যান্ড আজ একুশের মঞ্চে গান পরিবেশন করবে বলে জানা গিয়েছে।
‘এবছর ভাঙবে সর্বকালীন রেকর্ড’, দাবি অভিষেকের
গতকাল রাতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘একুশে জুলাইয়ের রেকর্ড প্রতি বছর ভাঙে। ২০২৩ সালের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে বাড়তি উৎসাহ, উদ্দীপনা রয়েছে। আমি মনে করি এবছর একুশে জুলাইয়ের সমাবেশ সর্বকালীন রেকর্ড ছাপিয়ে যাবে।’
বৃষ্টির সম্ভাবনা, প্রস্তুত পুরসভা
শহিদ দিবসের সমাবেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে আজ। এই অবস্থায় সভা চত্বরে কোনওভাবেই যাতে জল না জমে তার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে কলকাতা পুরসভা। এর জন্য ৬ টি মেকানিক্যাল সুইপার, ১৪৪ টি ম্যানহোল ডিসিল্টিং মেশিন, ২০টি গালিপিট এমটিয়ার, চারটি ব্লো ভ্যাক মেশিন প্রস্তুত করে রেখেছে কলকাতা পুরসভা।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ভিড় বাড়ছে কলকাতার
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই দলে দলে তৃণমূল কর্মীরা হাওড়া ও শিয়ালদা স্টেশনে আসতে শুরু করেছেন। শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে তাঁদের রাতে থাকার ব্যবস্থা করা হয়।
আজ শহরে ট্রাম চলবে না
আজ কলকাতা শহরে ট্রাম চলবে না। ভোর ৪টে থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তৃণমূলের মিছিলের রুটে যে কোনও রকমের গাড়িকেই আটকে দেওয়া হতে পারে। এছাড়া কলকাতা পুলিশে নিয়ন্ত্রণাধীন সমস্ত রাস্তায় শুক্রবার ভোট তিনটে থেকে রাত ৮ পর্যন্ত কোনও ধরনের মালবাহী গাড়ি চালানো যাবে না (ব্যতিক্রম দুধ, সিলিন্ডারবাহী গাড়ি, সব্জি ও ফলের গাড়ি)।
পার্কিংয়ে নিষেধাজ্ঞা
আজ ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের ভিতর এবং কাছাকাছি এলাকায়, এজেসি বোস রোডের কিছু অংশে, হেস্টিংস ক্রসিং এবং ক্যাথিড্রাল রোডের মাঝের এলাকা, হসপিটাল রোড, কুইন্সওয়ে, ক্যাথিড্রাল রোড, ক্যাসুয়ারিনা অ্যাভিনিউ এবং লাভার্স লেনে কোনও গাড়ি পার্ক করতে দেওয়া হবে না।
কোন কোন রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে
আর্মহার্স্ট স্ট্রিটে উত্তর থেকে দক্ষিণে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করবে পুলিশ। বিধান সরণি (কেসি সেন স্ট্রিট থেকে বিবেকানন্দ রোড পর্যন্ত) দক্ষিণ থেকে উত্তরে নিয়ন্ত্রিত হবে যান চলাচল। কলেজ স্ট্রিটে দক্ষিণ থেকে উত্তরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। ব্রেবর্ন রোডে উত্তর থেকে দক্ষিণে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। স্ট্র্যান্ড রোড (হেয়ার স্ট্রিট থেকে রাজা উডমন্ট স্ট্রিট পর্যন্ত) দক্ষিণ থেকে উত্তরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে পূর্ব থেকে পশ্চিমে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। বেন্টিঙ্ক স্ট্রিটে দক্ষিণ থেকে উত্তরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। নিউ সিআইটি রোডে পশ্চিম থেকে পূর্বে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে। রবীন্দ্র সরণিতে (বিকে পাল অ্যাভিনিউ থেকে লালবাজার স্ট্রিট পর্যন্ত) দক্ষিণ থেকে উত্তরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রিত হবে।
কোন রাস্তা দিয়ে ধর্মতলার দিকে এগোবে মিছিল?
শ্যামবাজার পাঁচমাথা মোড়ের ভূপেন বসু অ্যাভিনিউ থেকে চিত্তরঞ্জন অ্যাভিনিউ হয়ে, বিধান সরণি হয়ে কলেজ স্ট্রিট ও গণেশ চন্দ্র অ্যাভিনিউ হয়ে ধর্মতলা মূল মঞ্চে ঢুকবে একটি মিছিল। এদিকে হাজরা মোড়ের শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড হয়ে, আশুতোষ মুখার্জি রোড ও জহরলাল নেহেরু রোড হয়ে ধর্মতলা ঢুকবে একটি মিছিল। কসবা থেকে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা বাস ধরে হাজরা মোড়ে আসবেন। হাজরা মোড় থেকে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি রোড হয়ে, আশুতোষ মুখার্জি রোড ও জহরলাল নেহেরু রোড হয়ে ধর্মতলা ঢুকবে একটি মিছিল। বন্দর এলাকার গার্ডেনরিচ রোড, বাবুবাজার, খিদিরপুর মোড়, হেস্টিংস মোড় হয়ে খিদিরপুর রোড ধরে এই মিছিল ধর্মতলার ঢুকবে। ট্যাংরার গোবিন্দ খটিক রোড, পুলিন খটিক রোড হয়ে সিআইটি রোড ধরে, মৌলালি এসএন ব্যানার্জি রোড হয়ে এই মিছিল ধর্মতলা ঢুকবে। এছাড়া হাওড়া স্টেশন থেকে ব্রেবোর্ন রোড, ইন্ডিয়া এক্সচেঞ্জ প্লেস ও পোদ্দার কোর্ট হয়ে একটি মিছিল ধর্মতলায় ঢুকবে। শিয়ালদা স্টেশন থেকে এজিসি বোস রোড, মৌলালির এসএন ব্যানার্জি রোড ও জহরলাল নেহেরু রোড হয়ে একটি মিছিল ধর্মতলা ঢুকবে। কলকাতা স্টেশন থেকে রায়চরণ সাধুখাঁ রোড আরজি কর রোড, শ্যামবাজার, বিধান সরণি, কলেজ স্ট্রিট, নির্মলচন্দ্র স্ট্রিট গনেশ চন্দ্র অ্যাভিনিউ চিত্ররঞ্জন অ্যাভিনিউ হয়ে একটি মিছিল সভায় আসবে।
কার্যত স্তব্ধ হয়ে যেতে পারে কলকাতার রাজপথ
আজ কার্যত স্তব্ধ হয়ে যেতে পারে কলকাতার রাজপথ। রাজ্য়ের বিভিন্ন জেলা থেকে দলে দলে তৃণমূল কর্মীরা রওনা দিয়েছেন কলকাতার দিকে। এমনকী উত্তরের বিভিন্ন জেলা থেকে রীতিমতো স্পেশাল ট্রেনে চেপে আসছেন তৃণমূল কর্মীরা। অনেকেই আবার এক-দু’দিন আগে থেকেই কলকাতায় এসে ক্যাম্প করে থাকছেন।