Bangla Jokes Collection: দমফাটা হাসি হাসতেই হবে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, পাঠিয়ে দিন অন্যদেরও

১। শিক্ষক : তোমাকে না বলেছি লেখা ভালো করতে এ কবিতাটা ১০ বার লিখে আনতে… মাত্র ৪ বার লিখেছ?

ছাত্র : স্যর আমি যে অঙ্কে কাঁচা।

(আরও পড়ুন: বৃষ্টিভেজা দিন! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, মেঘলা দিনে মন থাকুক ঝলমলে)

২। প্যালেস্টাইন বেড়াতে গিয়েছে এক খ্রিস্টান ট্যুরিস্ট। গাইড তাকে ‘সি অব প্যালিলি’র তীরে নিয়ে গেল।

গাইড: এই সেই ঐতিহাসিক পবিত্র স্থান। নৌকায় করে ওপারে যেতে বিশ পাউন্ড করে নেয়। যাবেন নাকি?

ট্যুরিস্ট: বিশ পাউন্ড। অনেক বেশি হয়ে গেল না?

গাইড: যিশু হেঁটে পার হয়েছিলেন এই সাগর।

ট্যুরিস্ট: অবাক হওয়ার কিছু নেই। যা ভাড়া!

(আরও পড়ুন: আজ কাজের খুব চাপ? তার আগে পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)

৩। সেলুনে ব্যাপক ভিড়। নাপিতের দম ফেলার সময় নেই। এমন সময় বাবরিচুলের এক আউলা-ঝাউলামতো লোক এসে বলল, ‘সবার চুল-দাড়ি কাটতে আর কতক্ষণ লাগবে তোমার?’

নাপিত বসে থাকা সবাইকে দেখে বলল, ‘এই ধরো আর ঘণ্টা দুয়েকের মতো।’

‘আচ্ছা ঠিক আছে, আমি না হয় দুই ঘণ্টা বাদেই আসি।’ বলে বাবরিচুলের সেই লোক বিদায় নিল তো নিল, সে দিন আর এলই না।

সপ্তাহ না ঘুরতে একই কাণ্ড। লোকটা এল, লম্বা লাইন দেখে কতক্ষণ লাগবে শুনে বিদায় নিল। এবং যথারীতি ফিরে এল না। এমন করে আরও দু’বার বাবরিচুলের লোকটা মুখ দেখিয়েই বিদায়! 

তো শেষে লোকটার অমন সন্দেহজনক আচরণ দেখে পঞ্চম দিন তার পিছনে এক ছেলেকে লাগিয়ে দিল নাপিত, ‘যা তো, দেখে আয়, ব্যাটা কই যায়, কী করে।’ 

ঘণ্টাখানেক বাদে সেই টিকটিকিটি এসে হাঁপাতে লাগল। ‘বিষয়টা কী? কী দেখলে তুমি, কোথায় গেল সে?’ প্রশ্ন নাপিতের।

ছেলে: ‘কী আর দেখব, তোমার বাড়িতে গেল সে!’ 

নাপিত: ‘কেন, আমার বাড়িতে কেন?’ 

ছেলেটা তখনো হাঁপাচ্ছিল, ‘কেন আবার, চুরি করতে!’

(আরও পড়ুন: সাত সকালেই পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস! আর সোমবারটা হয়ে যাক মজার)

৪। আদরের বেড়াল, তাই অনেক খুঁজে পেতে ‘বাঘা’ নামটাই পছন্দ হলো বেড়ালের মালিক তানাবাতার। 

একজন শুনে বলল, ‘ধুর, বাঘের চেয়ে তো ড্রাগন অনেক শক্তিশালী, বেড়ালের নাম ড্রাগনই রেখে দাও।’ কথামতো তাই হল। 

আরেকজন শুনে বলল, ‘ড্রাগন যে আকাশে ভাসে, তার জন্য বাতাস প্রয়োজন, এটা জানো তো? কত ক্ষমতা তার! বেড়ালের নাম বাতাসই রাখো।’ তথাস্তু, তা-ই হলো। 

দিন না ঘুরতেই আরেকজন মন্তব্য করল, ‘একমাত্র বড় প্রাচীরই পারে বাতাসকে আটকাতে, বোঝো কত তার হিম্মত! বেড়ালের নাম প্রাচীর হোক।’ ফের নাম বদল। 

সেটাও টিকল না, যখন আরেকজন বলল, ‘প্রাচীর ফুটো করতে পারে কে, সেটা জানো তো?’ তানাবাত বলল, ‘না, জানি না।’ ‘দেয়াল ফুটো করার ক্ষমতা একমাত্র ইঁদুরেরই আছে, চিন্তা করো কত্ত শক্তি তার! তোমার বেড়ালের নাম ইঁদুর রেখে দাও, বেশ মানাবে!’ তাই হল। 

শেষে আর একজন এসে বলল, ‘ইঁদুর কার কাছে জব্দ জানো তো? বেড়াল।’

(আরও পড়ুন: রবিবারে ছুটির মেজাজে? সঙ্গে একটু হাসুন! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)

৫। শিক্ষক: বলো তো অরুণাভ, তোমার বাবা শতকরা ১০ টাকা হার সুদে ৫০০ টাকা ব্যাঙ্ক থেকে লোন নিলেন, এক বছর পর তিনি ব্যাঙ্ককে কত টাকা দেবেন?

অরুণাভ: কোনও টাকাই দেবেন না, স্যর।

শিক্ষক: গাধা! এখনও এই অঙ্কই জানো না?

অরুণাঙ: আমি অঙ্ক জানি, কিন্তু আপনি আমার বাবাকে জানেন না, স্যর!