Manipur Violence: ‘নিজের অক্ষমতাই সামনে আনলেন’ মণিপুর ভিডিয়ো নিয়ে শাহকে খোঁচা কংগ্রেসের

মণিপুর প্রসঙ্গে সংসদে মুখ খুলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন কেন এই ভিডিয়োটা ওই দিনেই ছড়িয়ে দিলেন? পুলিশের কাছে দিতে পারতেন! তাহলে গ্রেফতার করা যেত। এভাবে কেন ওই মহিলাদেরও ছবিকে সামনে আনলেন? এবার সেই প্রসঙ্গে কড়া টুইট কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশের। তিনি মূলত দুই নারীকে জোর করে বিবস্ত্র করে প্যারেড করার ভিডিয়োর কথা তুলেছেন।

তিনি টুইট করে জানিয়েছেন, এটা খুবই লজ্জার যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওই ভয়াবহ ভিডিয়োটির কবে রিলিজ করেছিল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি সংসদে বলছেন গোয়েন্দা সংস্থা এই ভিডিয়োর ব্যাপারে জানতেন না। এর মাধ্যমে তিনি নিজের ব্যর্থতার প্রসঙ্গই সামনে আনছেন। পাশাপাশি মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর ব্যর্থতার কথাও তিনি সামনে এনেছেন। দাবি জয়রাম রমেশের।

 

অন্যদিকে রাহুল গান্ধী আগেই জানিয়েছিলেন, ভারতকে মণিপুরে হত্য়া করা হয়েছে। তার জবাব দিতে হবে। তবে রাহুলের এই বক্তব্যের পালটা দিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

সেই সঙ্গে অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিগত দিনে কংগ্রেস সরকার মণিপুরে অশান্তি হলে ঠিক কী করত তার পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন।

মণিপুর প্রসঙ্গে সংসদে মুখ খুলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি প্রশ্ন তুলেছিলেন কেন এই ভিডিয়োটা ওই দিনেই ছড়িয়ে দিলেন? পুলিশের কাছে দিতে পারতেন! তাহলে গ্রেফতার করা যেত। এভাবে কেন ওই মহিলাদেরও ছবিকে সামনে আনলেন? এবার সেই প্রসঙ্গে কড়া টুইট কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশের।

তিনি টুইট করে জানিয়েছেন, এটা খুবই লজ্জার যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ওই ভয়াবহ ভিডিয়োটির কবে রিলিজ করেছিল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি সংসদে বলছেন গোয়েন্দা সংস্থা এই ভিডিয়োর ব্যাপারে জানতেন না। এর মাধ্যমে তিনি নিজের ব্যর্থতার প্রসঙ্গই সামনে আনছেন। পাশাপাশি মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রীর ব্যর্থতার কথাও তিনি সামনে এনেছেন। দাবি জয়রাম রমেশের।

অন্যদিকে রাহুল গান্ধী আগেই জানিয়েছিলেন, ভারতকে মণিপুরে হত্য়া করা হয়েছে। তার জবাব দিতে হবে। তবে রাহুলের এই বক্তব্যের পালটা দিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

সেই সঙ্গে অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিগত দিনে কংগ্রেস সরকার মণিপুরে অশান্তি হলে ঠিক কী করত তার পরিসংখ্যান তুলে ধরেছেন।

অমিত শাহ জানিয়েছেন, আমরা কোনও ব্যাপার থেকে পালাতে চাইছি না। ১৯৯৩ সালে নাগা-কুকি হিংসা হয়েছিল। সেই সময় ৭৫০ জন মারা গিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী কেন যাননি বলছেন? আপনাদের সময় ট্রাইবাল মিনিস্টার গিয়েছিলেন? সেই সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যন্ত বিবৃতি দেননি। আর এখন বলছেন প্রধানমন্ত্রী কেন যাননি? বিগতদিনে পরপর সংঘর্ষ হয়েছে। কিন্তু যাওয়া তো দূরের কথা একটা বিবৃতি পর্যন্ত দেয়নি ওরা। এটা নিয়ে রাজনীতি করবেন না।

অমিত শাহ বলেন, ৩-৪-৫ তারিখে মোদী রাতদিন খোঁজ নিয়েছিলেন। রাত ৪টের সময় আমায় ফোন করেছেন। পরের দিন সকাল ৬টা ফোন করে ডেকেছেন যিনি, তিনি প্রধানমন্ত্রী।