Mental Health Issues Due To Social Media Addiction How To Reduce Negative Impacts Here Are Some Essential Tips To Follow

Mental Health: সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) আজকাল অ্যাকাউন্ট নেই এমন লোকের সংখ্যা নেহাতই হাতেগোনা। স্মার্টফোন (Smartphones) এবং সোশ্যাল মিডিয়া বর্তমান যুগে আমাদের সর্বক্ষণের সঙ্গী। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইন্সটাগ্রাম, ট্যুইটার- রয়েছে আরও কত কী। অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভয়ঙ্কর আসক্তি (Social Media Addiction) রয়েছে। কম বয়সী থেকে বয়স্ক মানুষজন, আসক্তিতে পিছিয়ে নেই কেউই। আর সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি এই আসক্তি প্রভাব ফেলে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর। খেয়াল রাখুন অবসরের সঙ্গী সোশ্যাল মিডিয়া যেন আপনার আসক্তি হয়ে না যায়। কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় আসক্তি কোনও বয়সের মানুষের পক্ষেই ভাল নয়। মানসিক স্বাস্থ্যের উপর এই অভ্যাস বিরূপ প্রভাব ফেলবে। সোশ্যাল মিডিয়ার আসক্তি কাটানোর হাজারও উপায় রয়েছে। আসক্তি অতিরিক্ত হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াও প্রয়োজন। তবে সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যম ব্যবহার করেও কীভাবে নিজের মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখবে তার জন্য রইল কিছু সহজ টিপস। 

নেগেটিভ বা নেতিবাচক পোস্ট থেকে দূরে থাকুন- সোশ্যাল মিডিয়ায় নেতিবাচক পোস্ট থেকে দূরে থাকুন। যে সমস্ত অ্যাকাউন্ট থেকে সবসময়েই নেতিবাচক বার্তা পাওয়া যায়, সেইসব অ্যাকাউন্ট বা প্রোফাইল আনফলো করে রাখা নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য মঙ্গল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পাওয়া নেতিবাচক বার্তা, অপ্রীতিকর খবর, হিংসাত্মক ঘটনা- এগুলো আপনার মানসিক স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে। বাড়তে পারে আপনার অ্যাংজাইটি, স্ট্রেস। তাই এ জাতীয় নেতিবাচক বার্তা যেভাবে পারবেন এড়িয়ে চলুন।

বাদ দিন ডুম স্ক্রলিং- ডুম স্ক্রোলিং থেকে বিরত থাকে। অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা সোশ্যাল মিডিয়া দেখে সময় কাটান। বর্তমানে এই বিষয়ে আসক্তি বাড়ানোর কাজ করে বিভিন্ন রিলস। এইভাবে টানা সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতি আসক্তিকে বলে ডুম স্ক্রোলিং। এই অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করা প্রয়োজন।

অন্যের ভাল দেখে ঈর্ষান্বিত হবেন না- সোশ্যাল মিডিয়ায় অন্যের ভাল দেখে, সাফল্য বা উন্নতি দেখে পরশ্রীকাতর হওয়া চলবে না। বরং চেষ্টা করুন ভাল বার্তা দিতে। কিংবা সচেতনতার বার্তা প্রসার করুন। এর ফলে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকবে। 

ধীরে ধীরে শুরু করুন সোশ্যাল মিডিয়া ডিটক্সিফিকেশন- সারাক্ষণ সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটাবেন না। সোশ্যাল মিডিয়া ডিটক্সের ব্যবস্থা নিজেকেই করতে হবে। প্রয়োজনে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে। একদিনে আসক্তি কাটবে না। প্রথমে চেষ্টা করুন দিনে ১৫ থেকে ৩০ মিনিট সোশ্যাল মিডিয়া দেখবেন না। এরপর এই সময় ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে।

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।

আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন

https://t.me/abpanandaofficial

আরও পড়ুন- দাঁড়াতেই নীলবর্ণ দুই পা, লং কোভিডে এ কেমন পরিণতি! উদ্বিগ্ন গবেষকরাও

Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )

Calculate The Age Through Age Calculator