Asia Cup: Pakistan Name Unchanged XI For Marquee Clash Against India Get To Know

ক্যান্ডি: এশিয়া কাপে (Asia Cup 2023) নিজেদের প্রথম ম্যাচে নেপালের (Nepal Cricket) বিরুদ্ধে বিশাল ব্য়বধানে জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল (Indian Cricket Team)। এবার দ্বিতীয় ম্যাচে আজ ভারতের বিরুদ্ধে নামতে চলেছে পাকিস্তান (India vs Pakistan)। প্রথম ম্যাচের যে একাদশ খেলেছিল। সেই একাদশই ধরে রাখছে বাবর আজম বাহিনী। উল্লেখ্য, মুলতানে ঘরের মাঠে নেপালের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল পাক শিবির। ভারতের বিরুদ্ধে যদিও খেলার জন্য শ্রীলঙ্কায় সফর করতে হয়েছে শাহিন আফ্রিদি, রিজওয়ানদের। নেপালের বিরুদ্ধে ২৩৮ রানের রেকর্ড ব্যবধানে জয় এসেছিল। অধিনায়ক বাবর আজম ১৫১ রানের ইনিংস খেলছিলেন। ইফতিকার আহমেদ অপরাজিত ১০৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন। এছাড়াও বল হাতে শাদাব খান দলের হয়ে সর্বাধিক ৪ উইকেট নিয়েছিলেন।

ভারতের বিরুদ্ধে ম্যাচের পাক একাদশ: ফখর জামান, ইমাম উল হক, বাবর আজম (অধিনায়ক), মহম্মদ রিজওয়ান, আঘা সালমান, ইফতিকার আহমেদ, শাদাব খান, মহম্মদ নওয়াজ, শাহিন আফ্রিদি, হ্যারিস রউফ, নাসিম শাহ

যে মাঠে এই মহারণ হতে চলেছে, সেই পাল্লেকেলে স্টেডিয়ামের ওয়ান ডে রেকর্ড অবশ্য ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের উৎসাহিত করে তোলার মতোই। কারণ, এই মাঠে ওয়ান ডে-তে এখনও পর্যন্ত অপরাজিত ভারতীয় দল। পাল্লেকেলে স্টেডিয়ামে এখনও পর্যন্ত ৩টি ওয়ান ডে ম্যাচ খেলেছে ভারত। ৩টি ম্যাচেই জিতেছে টিম ইন্ডিয়া। জয়যাত্রা শুরু হয়েছিল মহেন্দ্র সিংহ ধোনির নেতৃত্বে। বিরাট কোহলির নেতৃত্বে দুটি ম্যাচ জিতেছে ভারত। তিন ম্যাচেই ভারতের প্রতিপক্ষ ছিল শ্রীলঙ্কা।    

চোট সারিয়ে দলে ফিরেছেন যশপ্রীত বুমরা। পাল্লেকেলে স্টেডিয়ামে ডানহাতি পেসারের ঈর্ষণীয় রেকর্ড রয়েছে। এখানে একটি ওয়ান ডে ম্যাচে ৫টি উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরা হয়েছিলেন বুমরা। আর একটি ম্য়াচে নিয়েছিলেন ৪ উইকেট। এই মাঠে ২০১২ সালে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন ইরফান পাঠানও। পেসারদের জন্য সাহায্য় থাকে পিচে। লাইন-লেংথে অভ্রান্ত থাকলে পেসাররাও বিপাকে ফেলতে পারেন ব্যাটারদের। তবে ব্যাটারদের জন্যও রসদ রয়েছে পিচে। এই মাঠে রোহিত শর্মার ওয়ান ডে সেঞ্চুরি রয়েছে।

পাল্লেকেলেতে পাকিস্তানের ওয়ান ডে রেকর্ড ঠিক উল্টো। এই মাঠে ৫টি ম্যাচ খেলে তিনটিতে পরাজয় হজম করতে হয়েছে পাক শিবিরকে। নিউজ়িল্যান্ডের কাছে একবার আর শ্রীলঙ্কার কাছে দুবার পরাস্ত হয়েছে পাকিস্তান। তবে ২০১৫ সালের পর থেকে এই মাঠে আর ওয়ান ডে ম্যাচ খেলেনি পাকিস্তান।