Bengali songs concert: কলকাতা ফিরে গেল ৫০ বছর আগে! স্বর্ণযুগের গানে মঞ্চ মাতালেন এই সময়ের শিল্পীরা

মধ্য ৩০-এর সময় থেকে মধ্য ৭০-এর সময়, বাংলা গানের স্বর্ণযুগ হিসেবে পরিচিত। এই সময়ে যে গানই সৃষ্টি হয়েছে প্রায় সব সোনা। একদিকে যেমন গায়ক, যেমন সুরকার, তেমনই গীতিকার। সব কিছুতেই ছিল আকাশ ছোঁয়া সাফল্য। ভক্তিগীতি, সিনেমার গান, রবীন্দ্রসঙ্গীত, নজরুলগীতি, অতুলপ্রসাদের গান, দ্বিজেন্দ্রগীতির বাইরেও একটা বিরাট বড় গানের জগতের সূচনা হয়েছিল। ১৯৩৪ সালে গ্রামোফোন কোম্পানি থেকে যে ৭৮ আরপিএম এর রেকর্ড বার হয়েছিল সেই প্রথম আধুনিক গানের রেকর্ড। 

(আরও পড়ুন: ডেঙ্গি রোগে এই পাতা মহৌষধি! নিয়মিত খেলে বড় বিপদ এড়ানো যেতে পারে)

আজ সময় বদলেছে, কিন্তু স্মৃতি ফিকে হয়নি। সময়ের বহমানতায় স্বর্ণযুগের গান প্রতিদিন নতুন রূপে ধরা দিয়েছে। একই সঙ্গে শ্রোতাদের মনকে আবিষ্ট করেছে। ৯ সেপ্টেম্বর আইসিসিআর অডিটরিয়ামে স্বর্ণযুগের কিছু কালজয়ী গানের সঙ্গে সমকালীন বাংলা কবিতার মধ্যে সেতু বাঁধা হলো।‌

(আরও পড়ুন: ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তা ভ্যানিশ হবে কিছু দিনেই! রোজ রাতে করুন একটি ছোট্ট কাজ)

‘অনেক দিনের আমার যে গান’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই আয়োজন করা হল। এই দিন গান পরিবেশনে ছিলেন সোমদত্তা ব্যানার্জী, সমিক পাল এবং কবিতায় ছিলেন মৌনীতা চট্টোপাধ্যায়। সোমদত্তার কন্ঠে ‘চলে যেতে যেতে দিন বলে যায়’, ‘মায়াবতী মেঘে এলো তন্দ্রা’, শমীকের কন্ঠে ‘এত সুর আর এত গান’, ‘শোনো কোনো একদিন’, দ্বৈতকন্ঠে গাওয়া ‘কে যেন গো ডেকেছে আমায়’, ‘নীড় ছোটো ক্ষতি নেই’ বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য। যন্ত্রসঙ্গীত শিল্পীদের মধ্যে বাঁশিতে ছিলেন সৌম্যজ্যোতি ঘোষ, কী বোর্ডে সঞ্জীব দেব, তবলায় সুভাষ পাল, গীটারে ঋত্বিক মিত্র, আক্টোপ্যাডে লিটু দাস। সমগ্র অনুষ্ঠান ভাবনা ও পরিকল্পনায় ছিলেন শ্যাম সরকার।