‘মৎস্য খাতে ই-সার্টিফিকেশন স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নতুন অধ্যায়’

মৎস্য আমদানি-রফতানিতে ই-সার্টিফিকেশন চালু স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে নতুন অধ্যায়ের সূচনা বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকনিন্টেনালে মৎস্য অধিদফতরের আমদানি-রফতানি সংক্রান্ত ই-সার্টিফিকেশন এবং ল্যাবরেটরি তথ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। মৎস্য অধিদফতর এবং যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ) অর্থায়নে পরিচালিত বাংলাদেশ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন প্রকল্প যৌথভাবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

মৎস্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

অনুষ্ঠানে মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের ঘোষণা দিয়েছেন। স্মার্ট বাংলাদেশে রূপান্তরের জন্য আমাদের সব খাতকে স্মার্ট হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বিশ্বের ৫২টি দেশের মাছ রফতানির মাধ্যমে রফতানিকৃত দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের চমৎকার উন্নয়ন হচ্ছে। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ খাতকে গতানুগতিক রেখে সনাতনী পদ্ধতিতে পরিচালনা করলে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যয় বাস্তবাযন সম্ভব নয়।’

শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘দেশের মানুষের প্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে মাছ  রফতানি করা হচ্ছে, যা দেশের জিডিপিতে অবদান রাখছে। এজন্য রফতানি সংশ্লিষ্ট অটোমেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

মৎস্য অধিদফতরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদফতরের  ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।