Subsidy on fertilizer: বিশ্ব বাজারে দাম কমায় রবি মরশুমে সারে ভর্তুকি কমাচ্ছে কেন্দ্র

রবি মরশুমে পটাশিয়াম এবং ফসফেট সারে ভর্তুকির জন্য ২২,৩০৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। ১ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে রবি মরশুম। বিশ্ব বাজারে দাম কমে যাওয়ায় সারে ভর্তুকির পরিমাণ গত রবি মরশুমের তুলনায় ৫৭ শতাংশ কমানো হয়েছে। সেপ্টেম্বর মাসে শেষ হয়েছে খরিপ মরশুম। খরিপ মরশুমের তুলনায় ৩১ শতাংশ কমানো হয়েছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে গত বছর বিশ্ব বাজারে সারের দাম রেকর্ড পরিমাণ বাড়ে। সে কারণে গত বছর ভর্তুকির পরিমাণও বাড়ানো হয়েছিল। ২.৫ লক্ষ কোটি টাকা ভর্তুকি দেওয়া হয়।

যদিও এ বছর দামে তেমন কোনও পরিবর্তন হয়নি। ব্যাগ প্রতি ইউরিয়ার দাম ২৬৬ টাকা, ডি-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) ১,৩৫০ টাকা, এনপিকে ১,৪৭০টাকা, সুপার ফসফেট ৫৫০টাকা। খরিপ মরশুমের তুলনায় পটাশের দাম কমেছে ৪৫ টাকা। বাজারে পটাশের বর্তমান দাম ১,৬৫৫টাকা।

(পড়তে পারেন। ২০২৪-এর মার্চের মধ্যে সব গ্রামে মোবাইল টাওয়ার,আধিকারিকদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর)

মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন,’সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে যাতে কৃষকদের উপর বাড়তি বোঝা না চাপে…আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে সরকার ভর্তুকি দিতে থাকবে। কেন্দ্রে চায় না সারের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব কৃষকদের উপর পড়ুক।’

গত বছর রবি মরশুমে সরকার ৫১, ৮৭৫ কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়েছিল। এ বছর খরিপ মরশুমে ৩৮,০০০ কোটি ভর্তুকি দিয়েছে সরকার।

আগস্টে ডিএপি-র গড় আন্তর্জাতিক মূল্য টন প্রতি ৫৪০ ডলারে নেমে এসেছে। যা গত বছর ছিল ৮৯১ ডলার।