‘Something New, Exciting’: Rishabh Pant Looking Forward To Be Part Of ‘auction Process’ Ahead Of IPL 2024

দুবাই: গত বছর গাড়ি দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছিলেন।  ২০২৩  মরশুমের আইপিএলে (TATA IPL 2023) খেলতে পারেননি।  এমনকী গোটা বছরটাই ক্রিকেটের বাইরে ছিলেন ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant)।  বিশ্বকাপও খেলতে পারেননি।  তবে এবারের আইপিএলের ফের ২২ গজে প্রত্যাবর্তন করতে চলেছেন দিল্লির উইকেট কিপার ব্যাটার।  শুধু তাই নয়, দিল্লি ক্যাপিটালসের অধিনায়ক হিসেবে আজ নিলামের টেবিলেও উপস্থিত থাকবেন পন্থ। হ্যাঁ, এই প্রথমবার।  এর আগে কখনও নিলামের টেবিলে দেখা যায়নি পন্থকে। নতুন অভিজ্ঞতা।

দিল্লি ক্যাপিটালসের সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ভিডিও বার্তায় পন্থ বলেছেন, ” আমি একটা নতুন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে চলেছি।  এর আগে কখনও আইপিএল নিলামে উপস্থিত হয়নি।  কেমন ভাবে তা হয় তাও চোখের সামনে থেকে দেখিনি।  ভীষণ উত্তেজিত আজকের নিলাম পর্ব নিয়ে।  আশা করছি, নতুন মরশুমে দিল্লি ক্যাপিটালস আরো শক্তিশালী দল হয়ে উঠবে।”  ২০১৬ সালে দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতে আইপিএলে অভিষেক হয়  ঋষভের।  এরপর থেকে এই ফ্র্যাঞ্চাইজির  জার্সিতে ২৮৩৮ রান করেছে। স্ট্রাইক রেট ১৪৭ এর ওপরে। 

 


এদিকে আজ নিলামের জন্য, প্রাথমিকভাবে ১১৬৬ ক্রিকেটারের তালিকা জমা পড়েছিল। সেখান থেকে ৩৩৩ জনের নাম চূড়ান্ত তালিকায় জায়গা পেয়েছে। যাঁদের মধ্যে ১১৯ জন বিদেশি ক্রিকেটার। যাঁদের মধ্যে দু’জন রয়েছেন অ্যাসোসিয়েট দেশের। নেদারল্যান্ডসের জোরে বোলার পল ফান মিকেরেন ও নামিবিয়ার অলরাউন্ডার ডেভিড উইজ়ি। যিনি গতবার ছিলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সে।

আইপিএলে দুবারের চ্যাম্পিয়ন। এবার দলের মেন্টর হিসাবে ফিরেছেন অধিনায়ক হিসাবে দলকে দুটি আইপিএল জেতানো গৌতম গম্ভীর। কেকেআরের হাতে এই মুহূর্তে রয়েছেন ১৩ জন ক্রিকেটার। যাঁদের মধ্যে চারজন বিদেশি ক্রিকেটার। তাদের দলে আরও ১২ ক্রিকেটার নেওয়া যাবে। যাঁদের মধ্যে চারজন বিদেশি ক্রিকেটার নেওয়া যেতে পারে। ৬৭ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা ইতিমধ্যেই খরচ হয়েছে তাদের। হাতে পড়ে রয়েছে আর ৩২ কোটি ৭০ লক্ষ টাকা।

দলগুলোর মধ্যে চেন্নাইয় সুপারকিংসের (Chenai Super Kings) কাছে রয়েছে ৩১.৪ কোটি টাকা। দিল্লি ক্যাপিটালসের কাছে রয়েছে ২৮.৯৫ কোটি, গুজরাত টাইটান্সের কাছে রয়েছে ৩৮.১৫ কোটি টাকা, কেকেআরের হাতে ৩২.৭ কোটি টাকা, লখনউ সুপার জায়ান্টসের ১৩.১৫ কোটি টাকা, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের রয়েছে ১৭.৭৫ কোটি টাকা, পঞ্জাব কিংসের রয়েছে ২৯.১ কোটি টাকা, আরসিবির হাতে রয়েছে ২৩.২৫ কোটি টাকা। এছাড়া রাজস্থান রয়্যালসের হাতে রয়েছে ১৪.৫ কোটি টাকা ও সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কাছে রয়েছে ৩৪ কোটি টাকা।