Naomi Osaka Returns To Elite Tennis From Maternity Break And Wins Her First Match In Brisbane Get To Know

ব্রিসবেন: টোকিওতে ২০২২ সালে হওয়া প্য়ান প্যাসিফিক ওপেনে শেষবার খেলতে নেমেছিলেন। গত বছর জানুয়ারিতেই জানিয়েছিলেন যে তিনি সন্তানসম্ভবা। গত বছর জুলাই মাসেই তাঁর কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। এই সময়কালে টেনিস কোর্টের থেকে দূরেই ছিলেন নাওমি ওসাকা (Naomi Osaka)। তবে চারবারের গ্র্যান্ডস্লামজয়ী জাপানের টেনিস তারকা মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটিয়ে ফিরলেন টেনিস কোর্টে। ব্রিসবেন ইন্টারন্যাশনালে রাউন্ড ৬৪-এর ম্যাচে জয় পেলেন জাপানের টেনিস তারকা। জার্মানির তামারা করপাটসচকে ৬-৩, ৭-৬(৯) ব্যবধানে হারিয়ে দেন ওসাকা। 

আগামী ১৪ তারিখ থেকে শুরু অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। যা ওসাকার বেশ পয়া কোর্ট। কেরিয়ারের চারটি গ্র্যান্ডস্লামের দুটোই জিতেছেন এখানে। গতকাল ম্যাচ জয়ের পর ওসাকা বলেন, ”আমি অনেক নার্ভাস ছিলাম। কিন্তু এখানে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিতও ছিলাম। শুরুতেই এমন কঠিন ম্যাচ পাওয়াটাকে আমার কাছে খুব ভাল ব্যাপারই মনে হচ্ছে। কেননা এতে করে আগামী ম্যাচগুলোর জন্য আমার অনুশীলনটাও ঠিক এমনভাবেই হবে। এখানে খেলা সব প্রতিপক্ষকেই আমি খুব ভালভাবে চিনি এবং তাদের বিপক্ষেও খেলেছি। তাই তাদের বিপক্ষে লড়াই করাটা মোটেও সহজ কোনও বিষয় নয়।” তিনি আরও বলেন, ”এখন যদি আমি আমার ম্যাচের দিকে তাকাই তাহলে সত্যি করে বললে গর্বই অনুভব করছি নিজেকে নিয়ে। কারণ আমি অবশ্যই অনেক ভাল খেলেছি। কেননা, আমার প্রতিপক্ষও বেশ ভাল পারফর্ম করেছে। আমি মনে করি এখানে আমার পরের ম্যাচটাও আমার জন্য দারুণ এক পরীক্ষাই হবে।”

এদিকে,  নতুন বছরের শুরুতেই নিজের লক্ষ্যস্থির করে ফেলেছেন নোভাক জকোভিচ (Novak Djokovic)। ইউনাইটেড কাপ খেলছেন জোকার। বছরের প্রথম গ্র্যান্ডস্লাম (Grandslam) অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে (Australian Open) নামবেন কিছুদিন পর থেকেই। তার আগে সার্বিয়ান টেনিস কিংবদন্তি বলছেন, ”বছরের শুরুটা দারুণ হয়েছে। আমাদের সার্বিয়ান দলের জন্য দুর্দান্ত শুরু। এভাবেই গোটা বছরটা কাটিয়ে দিতে চাই। অনেকেই আমার মন্তব্যে অহংকারের ছোঁয়া পাবে। অনেকেই ভাববেন যে আমি অসম্ভব কথা বলছি। কিন্তু এটাই সত্যি যে আমি নিজের ওপর ভীষণ বিশ্বাস করেছি প্রথম থেকেই। আমি নিজে একজন অলরাউন্ডা প্লেয়ার। যদি আমি ফিট থাকি, যদি আমি আমার ফর্মের তুঙ্গে থাকি, তবে আমি এখনও যে কোনও টুর্নামেন্ট যে কোনও গ্র্যান্ডস্লাম জয়ের ক্ষমতা রাখি। এটা বলতে আমি এতটুকুও ভীত নই।”