Novak Djokovic Beats Qualifier Dino Prizmic In His Longest First-round Match Get To Know

মেলবোর্ন: অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে জয় ছিনিয়ে নিলেন নোভাক জকোভিচ। কব্জির চোটের জন্য টুর্নামেন্ট শুরুর আগে কিছুটা চিন্তায় ছিলেন। এদিন ক্রোয়েশিয়ার ১৮ বছরের প্রতিদ্বন্দ্বী ডিনো প্রিজমিচের বিরুদ্ধে চার ঘণ্টার বেশি সময় ধরে কঠিন লড়াই শেষে জিতলেন সার্বিয়ান টেনিস তারকা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে নিদের ৯০ তম ম্যাচ জিতে গেলেন ২৪ গ্র্যান্ডস্লামের মালিক। ২০১৮ সালের পর থেকে এই কোর্টে এখনও পর্যন্ত কোনও ম্যাচ হারেননি জকোভিচ। 

এদিন খেলার প্রথম সেটে দাঁড়াতেই পারেননি প্রিজমিচ। তাঁকে ৬-২ ব্যবধানে হারিয়ে দেন নোভাক। দ্বিতীয় সেটে অবশ্য পাল্টা লড়াই দেন ১৮ বছরের তরুণ। দ্বিতীয় সেটে ৬(৫)-৭(৭) টাইব্রেকারে হারতে হয় জোকারকে। তবে তৃতীয় ও ও চতুর্থ সেটে পরপর ৬-৩ ও ৬-৪ সেটে জিতে ম্যাচ নিজের দখলে করে নেন জকোভিচ। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ইতিহাসে নিজের সবচেয়ে বেশি সময়ের প্রথম রাউন্ডের ম্যাচ খেললেন জকোভিচ। ৪ ঘণ্টা ১ মিনিটের খেলা হয় এদিন। 

বিরাট -জোকারের বন্ধুত্ব

সদ্যই বিরাট কোহলির প্রতি নিজের মুগ্ধতার কথা জানিয়েছিলেন নোভাক জকোভিচ (Novak Djokovic)। টেনিসের সর্বকালের অন্যতম সেরার সর্বকালের অন্যতম সেরা ক্রিকেটারের প্রশংসা সকলেরই নজর কেড়েছিলেন। এবার কোহলি সার্বিয়ান তারকার সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব প্রসঙ্গে মুখ খুললেন।

সম্প্রতি বিসিসিআইয়ের শেয়ার করা একটি ভিডিওতে কোহলি জানান জকোভিচের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব শুরু হয় যখন সে ভুল করে জকোভিচের প্রোফাইলের মেসেজ বোতামে ক্লিক করে ফেলেন। কোহলি জানান জোকার আগেই তাঁকে মেসেজ করে রেখেছিল। তিনি বলেন, ‘আমার সঙ্গে জকোভিচের সম্পর্কের শুরুটা খুবই স্বাভাবিকভাবে হয়েছিল। আমি ইনস্টাগ্রামে ওর প্রোফাইল দেখতে গিয়ে ভুল করে মেসেজ বোতামে ক্লিক করে ফেলি। তখন দেখতে পাই যে আমায় ও আগেই মেসেজ করেছে। তার আগে আমি খেয়ালই করিনি বিষয়টা। তারপর অ্যাকাউন্টে চেক করে দেখি ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে মেসেজ আসেনি। তারপরই আমরা কথা বলা শুরু করি।’ এর আগে সার্বিয়ান টেনিস তারকা বলেন,  ”বিরাট কোহলির সঙ্গে আমার অনেক বছর ধরেই কথা হচ্ছে। আমি ওর গুণগ্রাহী। সচিন (তেন্ডুলকর), বিরাট-সহ অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুব ভালো। গত কয়েক বছর ধরে বিরাটের সঙ্গে আমার লিখিত কথোপকথন চলছে। কিন্তু সামনাসামনি আমাদের কোনওদিন দেখা হয়নি। ও আমার সম্পর্কে যে সব কথা বলে, সেগুলি শুনে খুব ভালো লাগে। ওর কেরিয়ার ও সাফল্যের কদর করি আমি।”