Bangla Jokes collection: ঠান্ডায় হাসি যেন জমে না যায়! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, দিনটা ভরে যাক মজায়

১। এক লোকের ইচ্ছা হয়েছে তিনি সংসদ নির্বাচন লড়বেন। দাঁড়িয়েও গেলেন ভোটে। নির্দল প্রার্থী হিসেবে। ভোট হল। গণনা শেষে দেখা গেল, তিনি মাত্র তিনটি ভোট পেয়েছেন। 

লোকটির স্ত্রী তো রেগে আগুন। বলল, ‘আমি আগেই সন্দেহ করেছিলাম, তুমি নিশ্চয় অন্য কোনেও মেয়েকে ভালোবাস।’

মাত্র তিনটি ভোট পেয়ে লোকটি এমনিতেই ভেঙে পড়েছিল। এই কথা শুনে আরও ঘাবড়ে গেল। বলল, এর মানে কী!

স্ত্রীর জবাব, ‘তা না হলে তৃতীয় ভোটটা দিল কে?’

(আরও পড়ুন: সকাল সকাল প্রাণভরে হেসে নিন! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, চাঙ্গা থাকুন সারা দিন)

২। বারবার খারাপ খেলে ভীষণ মুষড়ে পড়েছে একজন ব্যাটসম্যান। ক্লাব কর্মকর্তা তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন।

কর্মকর্তা: তুমি যখনই ব্যাট করতে নামো, আমি অবাক হয়ে তোমাকে দেখি। বিশ্বাস করো!

খেলোয়াড়: জানি। আপনি নিশ্চয়ই ভাবেন, আমি কেমন করে খেলি।

কর্মকর্তা: না। আমি ভাবি, তুমি ‘কেন’ খেলো?

(আরও পড়ুন: শীতের সকালে মেজাজ যেন খারাপ না হয়, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, থাকুন মস্তিতে)

৩। বাড়িতে তেলাপোকার উৎপাত। তাই দোকানে পোকা মারার তেল কিনতে গিয়েছে ব্যক্তি। 

–আপনার দোকানে তেলাপোকা মারার ওষুধ পাওয়া যাবে?

—হ্যাঁ, পাবেন।

—তেলাপোকা মারার পাপ আপনার হবে, না আমার?

—কারও হবে না, তেলাপোকা মরলে তো।

(আরও পড়ুন: উইকেন্ড তো এসেই গেল, আজ হাসুন প্রাণ ভরে! রইল দিনের সেরা ৫ জোকস, পড়লেই মজা)

৪। গান শিখতে গিয়েছে মিতা।

গুরুজীকে মাসে কত করে মাইনে দিতে হবে ?

অফিস কর্মী: প্রথম মাসে তিন শ’ টাকা, দ্বিতীয় মাসে দু’ শ টাকা, তৃতীয় মাস থেকে এক শ করে টাকা দিতে হবে।

মিতা: তা হলে তৃতীয় মাস থেকেই আসব।

(আরও পড়ুন: সপ্তাহ শেষ, মাস শেষ, বছরও শেষ! এখন তো আনন্দে থাকতেই হবে, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)

৫। বিদেশের এক হোটেলে খেতে গিয়েছেন তরফদার সাহেব। ওয়েটারগুলোও সে দেশের ভাষা ছাড়া অন্য কোনও ভাষা বোঝে না। তরফদার খাবারের মেন্যু দেখে কোনটা অর্ডার করবেন, বুঝে উঠতে পারছিলেন না। অনেক ভেবেচিন্তে একটা খাবার অর্ডার করলেন। কিছুক্ষণ পর গরম গরম এক বাটি স্যুপ নিয়ে হাজির হল ওয়েটার। 

খুশি মনে তরফদার সাহেব যে-ই না এক চামচ স্যুপ মুখে দিতে যাবেন, হঠাৎ লক্ষ করলেন স্যুপের মধ্যে একটা তেলাপোকা ভাসছে। আঁতকে উঠে ওয়েটারকে ডাকলেন। রেগে অস্থির, অথচ কোনও ভাবেই ওয়েটারকে বোঝাতে পারছিলেন না, সমস্যাটা কী।

অবশেষে মীমাংসা করতে এগিয়ে এলেন হোটেলের ম্যানেজার। ভাগ্যিস, ম্যানেজার লোকটা ইংরেজি বোঝেন। তরফদার সাহেব তাঁর সমস্যা বললেন। 

ংশুনে ম্যানেজার ওয়েটারকে ধমক দিয়ে বললেন, ‘এই বুদ্ধু! তেলাপোকার স্যুপে মাত্র একটা তেলাপোকা দিয়েছ কেন?’