Nathan News

<p><strong>মুম্বই:</strong> অযোধ্য়ায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হলেন হরমনপ্রীত কৌর। ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ককে আগামী ২২ তারিখের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।&nbsp;২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রামমন্দিরে (Ram Mandir) উদ্বোধন। ওইদিন ‘রামলালা’র ‘প্রাণপ্রতিষ্ঠা’ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই অনুষ্ঠান ঘিরে জোরকদমে চলছে প্রস্তুতি। গোটা দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তারকাদের সেই উপলক্ষ্যেই অযোধ্যায় উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ দেওয়া হয়েছে। সেই তালিকায় সামিল হয়েছেন তারকা ক্রিকেটার বিরাট কোহলি (Virat Kohli) ও বলিউড অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা (Anushka Sharma)। <a title="কোহলি" href="https://bengali.abplive.com/topic/virat-kohli" data-type="interlinkingkeywords">কোহলি</a>দের যে আমন্ত্রণ জানানো হবে, তার জল্পনা ছিলই। এবার তারকা জুটির হাতে আমন্ত্রণপত্র তুলে দেওয়া হল।&nbsp;</p>
<p>এখন সাজ সাজ রব অযোধ্যা (Ayodhya) জুড়ে। মোদি, যোগীর মতো রাজনৈতিক নেতা, সন্ন্যাসী, ভক্তদের পাশাপাশি ঐতিহাসিক দিনে আমন্ত্রিত বহু বিশিষ্টজন। যাঁদের মধ্যে রয়েছেন নামী খেলোয়াড়, ধনকুবের শিল্পপতি, বলিউডের তারকা, সাংবাদিক, কবিরাও। সেই তালিকায় রয়েছেন ক্রিকেটাররাও। এর আগে সচিন তেন্ডুলকর, মহেন্দ্র সিংহ ধোনির মতো প্রাক্তন ক্রিকেটাররা এই অনুষ্ঠানে জন্য আমন্ত্রণপত্র পেয়েছেন। ১৩ জানুয়ারি সচিনের বাড়িতে গিয়ে তাঁকে এই অনুষ্ঠানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ১৫ তারিখ আমন্ত্রণপত্র পান মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। এবার সেই তালিকায় সামিল হলেন বিরাট-অনুষ্কার তারকা জুটি।&nbsp;</p>
<p>উল্লেখ্য়, &nbsp;আগামী বছর সাধারণ নির্বাচন (General Election 2024)। আগামী বছরই রামলালার মন্দির উদ্বোধন (Ram Mandir Inauguration) নিয়ে জোরালো ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। মঙ্গলবার দিল্লিতে দশেরার অনুষ্ঠান থেকে বললেন, ‘আমরা অত্যন্ত ভাগ্যবান যে রামমন্দির নির্মাণের সাক্ষী থাকতে পেরেছি। অযোধ্যায় আগামী&nbsp;<a title="রামনবমী" href="https://bengali.abplive.com/topic/howrah-violence" data-type="interlinkingkeywords">রামনবমী</a>তে, রামলালার মন্দিরে যে সুরধ্বনি বাজবে তা পুরো বিশ্বে আনন্দ ছড়িয়ে দেবে।’ প্রধানমন্ত্রীর কথায়, ‘কত শতক পেরিয়ে প্রভু রাম ফের নিজের মন্দিরে আসীন হবেন।'</p>
<p>দিল্লির দ্বারকায় এদিনের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী আরও যে বার্তা দিয়েছেন, তা সবিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। ‘দশ সঙ্কল্প’-এর কথা শোনা যায় তাঁর মুখে। আর্থ-সামাজিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া অন্তত একটি পরিবারের জীবনের মানোন্নয়নের দায়িত্ব, জাতপাত এবং আঞ্চলিকতায় পূর্ণচ্ছেদের মতো ‘সঙ্কল্প’ নিতে সাধারণ মানুষকে আর্জি জানান মোদি। বলেন, ‘আজ যেন রাবণ-দহন শুধু কুশপুতুল পোড়ানোর রীতিতেই সীমাবদ্ধ না থাকে। বরং মা ভারতীকে যে সব শক্তি জাতপাত এবং আঞ্চলিকতার নামে ভাঙতে চাইছে, তাদেরও দহন হয়।’&nbsp;</p>