Karpoori Thakur: নীতীশ-লালুর ‘গুরু’ কর্পূরী ঠাকুর পাচ্ছেন ভারত রত্ন, জননায়ককে স্মরণ করলেন মোদী

বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। মরণোত্তর ভারতরত্নে সম্মানিত কর্পূরী ঠাকুর। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এনিয়ে এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন। তিনি লিখেছেন, সামাজিক ন্য়ায়ের দিশা দেখিয়েছিলেন যিনি সেই জননায়ক কর্পূরী ঠাকুরজিকে ভারত রত্ন দেবে ভারত সরকার। এতে আমি অত্যন্ত খুশি। তাঁর জন্ম শতবার্ষিকীতে এই উদ্যোগ। প্রধানমন্ত্রী ওই জননায়কের অবদানের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন।

মোদী লিখেছেন, পিছিয়ে পড়া মানুষদের এগিয়ে নিয়ে আসতে তিনি নানা উদ্যোগ নিয়েছিলেন। ভারতে সামাজিক রাজনৈতিক ক্ষেত্রে তিনি বড় দাগ রেখে গিয়েছেন। এই পুরস্কার শুধু তাঁর অবদানকে সম্মানিত করেছে সেটাই নয়, তাঁর কাজ আমাদের অনুপ্রাণিত করে সমতারক্ষা হয় এমন সমাজ তৈরিতে।

এবার কর্পূরী ঠাকুর সম্পর্কে পাঁচটি পয়েন্ট জেনে নেওয়া যাক।

তিনি দুবার বিহরের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। একবার ১৯৭০ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে ১৯৭১ সালের জুন মাস পর্যন্ত। অপরটি হল ১৯৭৭ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে ১৯৭৯ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত।

 

বর্তমান বিহারের মুখ্য়মন্ত্রী নীতীশ কুমার তথা লালু প্রসাদের মতো নেতার মেন্টর ছিলেন কর্পূরজী। কার্যত গুরুর মতো মানতেন তাঁরা।

মুখ্য়মন্ত্রী থাকাকালীন তিনি বিহারে মদ পুরো নিষিদ্ধ করে দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই সময় দলিতরা এতে বাধা দেন। কারণ তাদের রুটি রুজিতে হাত পড়ে যায়।

তিনি জননায়ক বলে পরিচিত ছিলেন। মূলত বিহারের পিছিয়ে পড়া মানুষদের উন্নতিতে তিনি নানা কাজ করে যান।

তাঁর জমানাতেই মুঙ্গেরিলাল কমিশন বসেছিল বিহারে। তার মাধ্য়মে পিছিয়ে পড়া মানুষদের জন্য় কোটার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।