Suvendu Adhikari: ফের সন্দেশখালির পথে শুভেন্দুকে আটকাল পুলিশ,শুক্রবার আদালতে যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা

সন্দেশখালির পথে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ফের রুখল পুলিশ। বৃহস্পতিবার সন্দেশখালির আগে লস্করপাড়ায় বিজেপি বিধায়কদের বাস রোখে পুলিশ। সেখানেই বসে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন শুভেন্দু অধিকারীসহ বিজেপি বিধায়করা।

এদিন বিধানসভা থেকে সন্দেশখালির উদ্দেশ্যে রওনা দেন শুভেন্দুবাবুসহ ৪ জন বিধায়ক। দলে ছিলেন শংকর ঘোষ ও চন্দনা বাউড়ি। বাস রামপুরের লস্করপাড়ায় পৌঁছলে ব্যারিকেড করে আটকে দেয় পুলিশ। পুলিশের তরফে জানানো হয়, সামনে ১৪৪ ধারা জারি রয়েছে। তাই সেখানে কাউকে ঢুকতে দেওয়া যাবে না। পালটা শুভেন্দুবাবু বলেন, ১৪৪ ধারা ৫ বা তার বেশি সংখ্যক মানুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। বিজেপি বিধায়করা ৪ জন এসেছেন। কিন্তু তাদের আগ এগোতে দেয়নি পুলিশ।

আরও পড়ুন: গায়ের রং আর শারীরিক গঠন দেখে আদিবাসী মহিলাদের চিনতে পারি, TMCর নারায়ণ গোস্বামী

এর পর পুলিশের ব্যারিকেডের সামনেই ধরনায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন শুভেন্দু অধিকারীসহ বিজেপি বিধায়করা। শুভেন্দুবাবু সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনকে দিয়ে সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা জারি করে সেখানকার মা বোনেদের মুখ বন্ধ করতে চাইছেন। যাতে বাইরে থেকে কেউ ঢুকতে না পারে সেজন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে প্রশাসন। ওদিকে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা প্রতিবাদীদের ভয় দেখাচ্ছে। ধমকে বেড়াচ্ছে। এভাবে সন্দেশখালির জনরোষকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পদদলিত করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু উনি এটা করতে পারবেন না’।

আরও পড়ুন: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় দুটি ক্যামেরার নজরদারি, বাড়তি জোর প্রশ্নপত্র সুরক্ষায়

তিনি জানান, আমি কাল আদালতে যাচ্ছি। কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে সন্দেশখালি যাব। প্রতিবাদী মহিলাদের সঙ্গে কথা বলব। যে সব বিজেপি কর্মীকে অন্যায় ভাবে পুলিশ গ্রেফতার করেছে তাদের সঙ্গেও দেখা করব। মমতার পুলিশ আমাকে আটকে দেখাক, দেখি ওদের কত ক্ষমতা।’