TMC Leader murdered in Ashoknagar: ঘরে ঢুকে পরপর গুলি, খুন তৃণমূলের উপপ্রধান, অভিযোগের তির জমি ব্যবসায়ীর দিকে

অশোকনগরে খুন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। ঘটনাটি ঘটেছে গুমা এক নম্বর পঞ্চায়েত সংলগ্ন স্টেশন পাড়ায়। নিহত তৃণমূল নেতার নাম বিজন বিশ্বাস, বসয় ৪৯ বছর। মৃত বিজনবাবু অশোকনগর থানার গুমা ১ নম্বর পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ছিলেন। গতরাতে দলের এক সমর্থকের বাড়িতে ছিলেন বিজনবাবু। সেই সময় ঘরে ঢুকে পরপর গুলি করা হয় তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য করে। এই খুনের ঘটনায় অভিযোগের তির গৌতম দাস নামে স্থানীয় এক জমি ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। অভিযোগ, এই গৌতম এলাকায় সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল। (আরও পড়ুন: সিংহের নাম নিয়ে HC-র বকুনি, বাংলার ‘সীতা-আকবর’ বিতর্কে সাসপেন্ড ত্রিপুরার অফিসার)

আরও পড়ুন: রাতে হয়েছিলেন আটক, সকাল হতেই গ্রেফতার বেড়মজুরের তৃণমূল নেতা অজিত মাইতি

জানা গিয়েছে, কোনও এক বিষয়ে গৌতমের সঙ্গে বচসা হয়েছিল তৃণমূল নেতা বিজনের। এই আবহে রবিবার রাতে সমর্থকের বাড়িতে ঢুকে বিজবাবুকে খুন করা হয়। বিজনবাবুর মাথা ও কানে গুলি লাগে। এদিকে বিজনবাবুর খুনের খবর ছড়িয়ে পড়তেই স্থানীয়রা অভিযুক্ত গৌতমের বাড়িতে চড়াও হন স্থানীয়রা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হাবড়া ও অশোকনগর থানার বিশাল পুলিশবাহিনী। (আরও পড়ুন: ভোডাফোন-আইডিয়ার ৩৩% শেয়ার কি ছেড়ে দেবে সরকার? সামনে এল সাফ বার্তা)

আরও পড়ুন: খাবারে খরচ কমছে ভারতীয়দের, ব্যয় বাড়ছে পরিষেবা ও অন্যান্য সামগ্রী কিনতে: রিপোর্ট

জানা গিয়েছে, রবিবার স্থানীয় ক্লাবে একটি অনুষ্ঠান ছিল। সেখানেই সারাদিন ছিলেন বিজনবাবু। এরপর রাতে ক্লাবের পাশেই এক তৃণমূল সমর্থকের বাড়িতে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন তিনি। অভিযোগ, সেই ঘরে ঢুকে খুব কাছ থেকে তাঁকে লক্ষ্য করে একের পর এক গুলি চালায় গৌতম। এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় বিজনবাবুকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয়রা। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। (আরও পড়ুন: শেয়ার বাজারে চলতে থাকা ‘দুষ্টুমি’ ধরতে ব্যবহার হচ্ছে AI, জানালেন খোদ SEBI সদস্য)

আরও পড়ুন: হাত মেলাচ্ছে রিলায়েন্স-ডিজনি, অনলাইন ক্রিকেট সম্প্রচারে আসবে যুগান্তকারী বদল?

এদিকে দলীয় নেতার খুন হওয়ার ঘটনা শুনে হাসপাতালে পৌঁছন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ ডঃ কাকুলি ঘোষ দস্তিদার। ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মর্মান্তিক ঘটনা। দলের অপূরণীয়ক্ষতি। বিজন ছাত্র রাজনিতি থেকে উঠ এসে বর্তমানে গুমা ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান হয়েছিলেন। তাঁকে এইভাবে খুন হতে হল, এটা অবিশ্বাস্য লাগছে। পুলিশ তদন্ত করছে।’