JP Nadda’s wife’s Car Stolen: নড্ডার বাঙালি স্ত্রীর গাড়ি চুরি গেল দিল্লিতে, চোর ধরতে ব্যর্থ শাহের পুলিশ

বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নড্ডার স্ত্রী মল্লিকা নড্ডার গাড়ি চুরি হল দিল্লিতে। দিল্লির গোবিন্দপুরী এলাকায় একটি সার্ভিস সেন্টারে গাড়িটিকে নিয়ে গিয়েছিলেন চালক যোগিন্দর। সেথান থেকে ফেরার পথে নিজের বাড়িতে যা যোগিন্দর। সেখানে দুপুরের খাবার খান তিনি। সেই সময়ই তাঁর বাড়ির সামনে দাঁড় করানো ছিল গাড়িটি। সেই সময় চোর সেই গাড়ি নিয়ে চম্পট দেয়। এই ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯ মার্চ দুপুর ৩টে থেকে বেলা ৪টের মধ্যে। তবে এখনও পর্যন্ত গাড়িটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। চোরও ধরা পড়েনি। (আরও পড়ুন: JNU ছাত্র সংসদ ভোটে লালঝড়, সহসভাপতি হলেন রামকৃষ্ণ মিশনে পড়া শিলিগুড়ির তরুণ)

আরও পড়ুন: ‘প্রেশার গেমে’ রাজু ভাঙলেন ‘ট্রেন্ড’, BJP বিধায়কের বিদ্রোহে গরমিল হতে পারে অঙ্ক?

রিপোর্ট অনুযায়ী, তদন্তকারী পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে জানতে পেরেছেন, গাড়িটিকে গুরুগ্রামের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। তবে বিগত প্রায় ১ সপ্তাহ ধরে চেষ্টা করেও গাড়িটিকে চিহ্নিত করতে পারেনি পুলিশ। চুরি হওয়া গাড়িটি একটি টয়োটা ফরচুনার ছিল বলে জানা গিয়েছে। গাড়িটিতে হিমাচলপ্রদেশের রেজিস্ট্রেশন নম্বর ছিল। (আরও পড়ুন: ১ দশক পর PSC-র মাধ্যমে সরকারি শিক্ষক নিয়োগ বাংলায়, জানুন বেতন কাঠামো, ডিএ-র বিশদ)

আরও পড়ুন: ভারত গুরুত্বপূর্ণ পার্টনার, বললেন পাক বিদেশমন্ত্রী, বড় পদক্ষেপের পথে ইসলামাবাদ?

নড্ডার স্ত্রী মল্লিকা কে?

১৯৯১ সালে জেপি নড্ডার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল জব্বলপুরের বাঙালি মল্লিকার। তাঁর মা জয়শ্রী বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৭২ সালে মধ্যপ্রদেশ বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন বেশ কয়েকবার। ১৯৭৭ সালে জনতা পার্টির টিকিটে জিতেছিলেন জয়শ্রীদেবী। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত মধ্যপ্রদেশে মন্ত্রী ছিলেন তিনি। পরে বিজেপির জন্মের পরে পদ্ম প্রতীকে ১৯৯০ ও ১৯৯৩ সালে পশ্চিম জব্বলপুর কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়েছিলেন তিনি। পরে ১৯৯৯ সালে লোকসভা ভোটে জিতে সাংসদ হয়েছিলেন তিনি। (আরও পড়ুন: ‘মেদিনীপুরেই দাঁড়াতে চেয়েছিলাম, তবে…’, ‘অভিমান ভুলে’ ছক্কা হাঁকালেন দিলীপ)

আরও পড়ুন: দোল পূর্ণিমার সকালে মহাকাল মন্দিরের গর্ভগৃহে লাগল আগুন, অগ্নিগদ্ধ ১৪

এদিকে মল্লিকা নিজে ‘স্পেশাল অলিম্পিক ভারত’ নামক একটি ক্রীড়া সংগঠনের প্রধান। ২০০১ সালে এই সংস্থাটি রেজিস্টার করা হয়েছিল। কেন্দ্রীয় যুবকল্যাণ ও ক্রীড়া মন্ত্রকের অনুমোদনপ্রাপ্ত এই সংগঠন। এছাড়াও তিনি হিমাচলে সমাজসেবার সঙ্গে যুক্ত। ‘চেতনা’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়েছিলেন তিনি। সেই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক ভাবে প্রতিবন্ধীদের সমাজের মূল স্রোতের সঙ্গে মিশতে সাহায্য করা হয়।