Small Ram Lalla Idol: অযোধ্যায় রামলালার ছোট্ট মূর্তি তৈরি করলেন শিল্পী যোগীরাজ, চোখ ফেরানো যাচ্ছে না, এত অপূর্ব!

অরুণ যোগীরাজ। ইতিমধ্যেই অনেকেই জেনে গিয়েছেন তাঁর নাম। আসলে অযোধ্য়ার রাম মন্দিরে থাকা রামলালার মূর্তি তৈরি করেছেন তিনিই। এবার সেই রামলালার একটি ছোট্ট মূর্তি তিনি তৈরি করেছেন। আর সেই মূর্তি এবার মন কাড়ল অনেকের। অপূর্ব তার রূপ। একবার যে এই মূর্তি দেখছেন তিনিই মোহিত হয়ে যাচ্ছেন।

ইতিমধ্য়েই সেই ছবি নেট দুনিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। এক্স হ্যান্ডেলে সেই ছবি পোস্ট করেছেন ওই শিল্পী। তারপর থেকেই সেই মূর্তি দেখার জন্য একেবারে তীব্র আগ্রহ সাধারণ মানুষের।

অরুণ যোগীরাজ সেই ছবি এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, রামলালার মূল মূর্তিটা করার পরে আমি রামলালার ছোট্ট মূর্তি তৈরি করেছি। পাথর দিয়ে তৈরি সেই মূর্তি। অবসর সময়ে অযোধ্য়ায় এই মূর্তি তৈরি করেছি।

 

এর আগে তিনি সোশ্য়াল মিডিয়ায় দেখিয়েছিলেন কী ধরনের যন্ত্রপাতি দিয়ে তিনি রামলালার মূর্তি তৈরি করেছিলেন। এবার তিনি রামলালার একটি ছোট্ট মূর্তি তৈরি করেন। তবে আগের পোস্টে তিনি জানিয়েছিলেন, রুপোর হাতুড়ি ব্য়বহার করেছিলাম। সোনার ছেনি দিয়ে আমি রামলালার চোখ এঁকেছি।

৫১ ইঞ্চি লম্বা সেই মূর্তি। পাঁচ বছর বয়সি রামলালা। একটি পদ্মের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছেন তিনি। কৃষ্ণশিলা দিয়ে তৈরি হয়েছে এই মূর্তি। কর্ণাটক থেকে আনা হয়েছিল সেই শিলা। একটি কৃষিজমিকে সমান করার কাজ করা হচ্ছিল। তখনই এই শিলার সন্ধান মেলে। তারপর সেখান থেকেই তৈরি হয় রামলালার মূর্তি।

সেই মূর্তি দেখে ইতিমধ্যেই মোহিত হয়েছেন ভক্তরা। এবার সেই রামলালার আরও ছোট্ট মূর্তি গড়েছেন ওই শিল্পী। সেই মূর্তি দেখেও মুগ্ধ নেট নাগরিকরা।

এদিকে ওই শিল্পী যখন এর আগে রামলালার আসল মূর্তি তৈরি করেছিলেন তখন তাঁর সেই মূর্তি দেখে মোহিত হয়েছিলেন সাধারণ মানুষ। সেই মূর্তি গর্ভগৃহে বসানোর পরে তিনি নিজেই জানিয়েছিলেন, আমি হলাম পৃথিবীর ভাগ্যবান মানুষ।

সেই সময় তিনি সংবাদ সংস্থা এএনআইকে জানিয়েছিলেন, আমি ভাগ্যবান মানুষ। আমার পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদ, আমার পরিবারের সদস্যরা, আর ভগবান রাম আমার সঙ্গে রয়েছেন। মাঝেমধ্য়ে আমার মনে হয় যেন আমি স্বপ্নের পৃথিবীতে বাস করছি।

এদিকে দেশের অন্য়তম বিখ্যাত স্থপতি হলেন যোগীরাজ। তাঁর বাবা ও দাদুও অত্যন্ত বিখ্য়াত স্থপতি। এমবিএ পাস করার পরে তিনি বেসরকারি কোম্পানিতে যোগ দেন। পরে তিনি স্থাপত্য কর্মে মন দেন।