Sarada Math President Death:না ফেরার দেশে সারদা মঠের অধ্যক্ষা প্রব্রাজিকা আনন্দপ্রাণা মাতাজি,শোকবার্তা পাঠালেন মোদী-মমতা

সারদা মঠ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষা প্রব্রাজিকা আনন্দপ্রাণা মাতাজি চলে গেলেন না ফেরার দেশে। মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এদিন সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট নাগাদ চলে যান তিনি। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর।

আরও পড়ুন: নির্বাচনী প্রচারে প্যারোডির গুঁতো! জুনের পর এবার অগ্নিমিত্রা, মমতাকে ‘হীরক রানি’ আখ্যা দিয়ে গাইলেন কোন গান?

প্রব্রাজিকা আনন্দপ্রাণা মাতাজি বেশ কয়েকদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ রামকৃষ্ণ মিশন এবং সারদা মঠের সমস্ত সদস্য এবং ভক্তরা।

প্রসঙ্গত ১৯২৭ সালে কলকাতাতেই জন্ম হয় প্রব্রাজিকা আনন্দপ্রাণা মাতাজির। অনেক ছোট থেকেই তাঁর রামকৃষ্ণ মঠ এবং মিশনের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ ছিল। এমনকি তাঁরোধ্যে বরাবরই ভীষণ আধ্যাত্মিক এবং ঈশ্বর ভক্তি ছিল। পরে তিনি বেলুড় মঠের স্বামী শঙ্করানন্দের থেকে দীক্ষা নেন।

আরও পড়ুন: বরের পর এবার স্ত্রীর পালা! আসন্ন স্পাই থ্রিলারে আলিয়ার সঙ্গে দুর্ধর্ষ অ্যাকশনে ভিড়বেন ববি

আরও পড়ুন: ‘ওয়াদা’ করে ভুলে যান ‘ধোঁকেবাজ’ মোদী! বিজেপিকে ভোট নয়, বার্তা দিয়ে প্রচারের ফাঁকে প্যারোডি গাইলেন জুন

এরপর ১৯৫৭ সালে তিনি শিক্ষকতা শুরু করেন। ১৯৫৭ সালে তিনি বাগবাজার নিবেদিতা উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে পড়াতেন। ২০২৩ সালের ১৪ জানুয়ারি সারদা মঠের অধ্যক্ষা হন তিনি। তিনি রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের সবথেকে বয়স্ক সন্ন্যাসিনী ছিলেন।

আরও পড়ুন: রিহার্সাল ছাড়াই এক টেকে আড়াই মিনিটের গানের শ্যুট সারেন সোনাক্ষী! হীরামান্ডির অভিজ্ঞতা নিয়ে বললেন, ‘ম্যাজিক্যাল…’

আরও পড়ুন: বড় ছেলের মৃত্যুর কথা মনে পড়তেই কান্নায় ভেঙে পড়লেন শেখর, স্মৃতি হাতড়ে বললেন, ‘গোটা রাত ওর দেহ আঁকড়ে…’

তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন প্রধানমন্ত্রী তাঁর শোকবার্তায় লেখেন, ‘শ্রীসারদা মঠ এবং রামকৃষ্ণ সারদা মিশনের সর্বাধিক শ্রদ্ধেয়া সভাপতি প্রব্রাজিকা আনন্দপ্রাণা মাতাজী, সমাজ গঠনে ও মানুষের মধ্যে আধ্যাত্মিক মূল্যবোধ সঞ্চারে অসামান্য অবদানের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা এবং নারী শক্তির ক্ষমতায়নে তাঁর অসামান্য প্রয়াস সকলে মনে রাখবেন। শোকের এই মুহূর্তে তাঁর অগণিত ভক্তবৃন্দের সঙ্গে আমিও সমব্যথী। ওঁ শান্তি।’