Haryana Minister’s escort car accident: ৩ সপ্তাহে একই জায়গায় ২ বার দুর্ঘটনার মুখে হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আছেন অক্ষত

তিন সপ্তাহে একই জায়গায় দ্বিতীয়বার দুর্ঘটনার মুখে পড়লেন হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল ভিজ। শনিবার পিছন থেকে তাঁর এসকর্ট গাড়িতে ধাক্কা মারে একটি ট্রাক। যা তাঁর গাড়িতে ধাক্কা মারে। তবে হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অক্ষত আছেন বলে সংবাদসংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

ওই সংবাদসংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, নিজের বিধানসভা কেন্দ্র আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট থেকে গুরুগ্রামে যাওয়ার পথে শনিবার বাহাদুরগঢ় টাউনের কাছে দুর্ঘটনার মুখে পড়েন হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অনিল। তিনি জানিয়েছেন, গুরুগ্রামে যাওয়ার পথে কেএমপি এক্সপ্রেসওয়ের উপর কিছুক্ষণের জন্য গাড়ি দাঁড় করিয়েছিলেন। সেইসময় দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘গতবার যেখানে দুর্ঘটনা ঘটেছিল, সেখানেই আজকের দুর্ঘটনা ঘটেছে। আমরা কেএমপি এক্সপ্রেসওয়েতে কিছুক্ষণের জন্য দাঁড়িয়েছিলাম। আচমকা আমার এসকর্ট গাড়িতে ধাক্কা মারে একটি ট্রাক। যা আমার গাড়ির ১০ ফুট পিছনে ছিল। (এতটাই জোরে ধাক্কা মেরেছিল যে) আমার গাড়িতে ধাক্কা মারে ওই এসকর্ট গাড়িটি। তার জেরে আমার গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে সকলে অক্ষত আছেন।’

আরও পড়ুন: Siliguri Road Accident: দার্জিলিঙে ঘুরতে যাওয়ার সময় ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় মৃত ২ পর্যটক, আহত ৭

উল্লেখ্য, গত বছর ১৯ ডিসেম্বর বাহাদুরগঢ় টাউনে কাছে ওই জায়গায় দুর্ঘটনার মুখে পড়েছিলেন অনিল। সেইসময়ও আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট থেকে গুরুগ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন। কেএমপি এক্সপ্রেসওয়েতে তাঁর গাড়ির ‘শক অ্যাবসরভার’ খারাপ হয়ে গিয়েছিল। তবে কোনও চোট-আঘাত লাগেনি হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। সেই ঘটনার পর নয়া সরকারি গাড়ি (একটি ভলভো গাড়ি) পান। যা শনিবারের দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন অনিল।

আরও পড়ুন: Road Accident: পিকনিকের পথে দুর্ঘটনা মাদারিহাটে, দুমড়ে গেল বাস, আহত ২৫

সেই ঘটনার পর টুইটারে নিজের গাড়ির ছবি পোস্ট করেছিলেন হরিয়ানার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গাড়ির যে অংশ খারাপ হয়ে গিয়েছিল, সেই অংশের ছবিও পোস্ট করেছিলেন। সঙ্গে টুইটারে অনিল লিখেছিলেন, ‘আম্বালা ক্যান্টনমেন্ট থেকে গুরুগ্রাম যাওয়ার পথে বরাতজোরে বেঁচে গিয়েছি। কেএমপি রোডে চলতে-চলতে আমার সরকারি মার্সিডেজ বেঞ্জ ই২০০ গাড়ির শকার দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে যায়।’