Chilled Water: গরমের কষ্ট কমাতে ঠান্ডা জল খান? ভালো কাজ করেন কি? শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে এর ফলে?
1/6গরমের সময়ে বাড়ি ফিরেই যদি পাওয়া যায় ফ্রিজের ঠান্ডা জল বা শরবৎ? প্রাণটা জুড়িয়ে যায়। গরমের কষ্ট অনেকটাই কমে। কিন্তু এই ঠান্ডা জল শরীরে কেমন প্রভাব ফেলে? কখনও ভেবে দেখেছেন কি?2/6যাঁদের গলায় ঠান্ডা লাগার ধাত আছে, তাঁদের কথা বাদই দেওয়া হল, যাঁদের সেই অর্থে কোনও সমস্যা নেই, তাঁদেরও নানা সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে ঠান্ডা দল পানের অভ্যাস। দেখে নেওয়া যাক, কী কী হতে পারে এর ফলে। 3/6হজমের সমস্যা হয়: ঠান্ডা জল খাওয়ার অনেকগুলি অসুবিধা আছে। তার মধ্যে হজমের সমস্যা একেবারে প্রথমেই থাকবে। ঠান্ডা জলে মুখ পরিষ্কার করলে মুখের ত্বক টানটান হয়ে যায়। পেটের ভিতরের পেশির ক্ষেত্রেও একই জিনিস ঘটে। সেক্ষেত্রে পেশি সংকুচিত হয়। হজমের সমস্যা হয়।
4/6হৃদস্পন্দন কমে: ঠান্ডা জল পান করলে তা হৃদস্পন্দন কমিয়ে দিতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ঠান্ডা জল পান করা হার্টের জন্য ক্ষতিকর। তাই বিপদ থেকে বাঁচতে ঠান্ডা জল পানের পরিমাণ কমিয়ে আনতে হবে। যাদের আগে থেকেই হার্টের সমস্যা রয়েছে, তারা ঠান্ডা জল পুরোপুরি এড়িয়ে চলুন।5/6কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়ে: পেট পরিষ্কার না হলে শরীরে নানা অসুখ বাসা বাধে। আর এই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে ঠান্ডা জল। কারণ অতিরিক্ত ঠান্ডা জল পান করলে যে কোনো খাবার হজম করা শরীরের জন্য কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এমন অবস্থায় বেড়ে যায় কোষ্ঠকাঠিন্যের ঝুঁকি।6/6মাথাব্যথা বা মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়ে: মাথাব্যথা বা মাইগ্রেনের সমস্যা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে ঠান্ডা জল পানের অভ্যাস। বরফ মুখে দিলে কপালে চিনচিনে ব্যথা হয়। একইভাবে ঠান্ডা জল পান করলে তাও আপনার মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। ঠান্ডা জল আমাদের সংবেদনশীল স্নায়ুগুলোকে ঠান্ডা করে এবং দ্রুত মাথায় বার্তা পাঠায়। তাতেই বাড়ে মাইগ্রেনের সমস্যা।
