১। একজন উঠতি অভিনেতা বলছেন তাঁর বাড়িওয়ালাকে—
অভিনেতা: আমার মৃত্যুর পর আপনার বাড়ি তো বিখ্যাত হয়ে যাবে।
বাড়িওয়ালা: কেন?
অভিনেতা: লোকজন বাড়ির পাশ দিয়ে যাবে আর বলবে, এই বাড়িতে একজন বিখ্যাত নায়ক বাস করত!
বাড়িওয়ালা: আগামিকালের মধ্যে তুমি যদি আমার বাড়ির ভাড়া না দাও, লোকজন পরশুই একথা বলার সুযোগ পাবে!
(আরও পড়ুন: হাসতে তো মানা নেই! পড়ে নিন, দিনের সেরা ৫ জোকস, অন্যকে পাঠিয়ে তাঁদেরও হাসান)
২। রতন: নারী যদি শক্তির প্রতীক হয়, তবে পুরুষ কীসের প্রতীক?
শ্যামল: সহ্যশক্তি!
রতন: কীভাবে?
শ্যামল: নারী যে শক্তি প্রয়োগ করে, পুরুষকে তা সহ্য করতে হয়।
(আরও পড়ুন: দুপুরবেলা হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ুন! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। রতন: এই রত্না, তোমার নামটা কোথায় লিখি বলো তো? হাতে নাকি বুকে?
রত্না: এসব জায়গায় লিখে কী হবে?
রতন: কেন?
রত্না: যদি সত্যিই আমাকে ভালোবাসো, তাহলে সম্পত্তির দলিলে আমার নামটা লেখো।
(আরও পড়ুন: সাত সকালেই হাসতে হবে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, এনার্জিতে থাকুন টইটম্বুর)
৪। বৈশাখ মাস। গোপালের এক বন্ধু, নাম গড়গড়ি, সে গোপালের বাড়িতে বেড়াতে এসেছে কয়েক দিনের জন্য।
লোকটি ভয়ানক কৃপণ। লোকে বলে ওর হাত দিয়ে জল গলে না। হঠাৎ গড়গড়ির কাছে খবর এল বাড়ি ফেরার জন্য। যেতে হবে এখনই, কারণ গড়গড়ির স্ত্রীর ভীষণ অসুখ। এদিকে আচমকা মুষলধারে বৃষ্টি নামল। কি করে এখন বাড়ি যাবে, ছাতা নিয়ে যাওয়াও যাবে না কারণ প্রচণ্ড বাতাস বইছে শোঁ শোঁ করে।
গড়গড়ি হতাশ হয়ে বলল: এখন কী করি বলো গোপাল ভায়া?
গোপাল: তোমার হাত মাথায় চাপা দিয়ে চলে যাও নির্ঝঞ্ঝাট আরামে বন্ধু। তোমার হাত দিয়ে তো জল গলে না বলে সবাই বলে। এহেন হাত থাকতে মিছে কেন ভাবনা বন্ধু?
(আরও পড়ুন: ছুটির দিন সকাল সকাল হাসুন! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৫। একদিন এক বাসায় রান্নার লোক রান্না করছিল। গৃহকর্ত্রী ধমকে উঠলেন।
গৃহকর্ত্রী: এ কী, তুমি না ধুয়েই মাছ রান্না করছো!
রাঁধুনি: মাছ তো সারা জীবন জলেই ছিল ম্যাডাম। ওটা আবার ধোওয়ার কী দরকার?