১। শিক্ষক: রতন, ক্লাসে এত দেরি করে এসেছ কেন?
রতন: স্যর, বাবা-মা ঝগড়া করছিল।
শিক্ষক: তুমি থামাতে গেলে কেন? স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়া এমনিতেই থেমে যায়।
রতন: সেটা আমিও জানি স্যর!
শিক্ষক: তাহলে?
রতন: আমার এক পাটি জুতো বাবার হাতে, আরেকটা মার হাতে ছিল, স্যর…
(আরও পড়ুন: সপ্তাহ শেষ! ছুটির দিন দুটো হোক মজায় ঠাসা! পড়ে নিন, দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। প্রথম বন্ধু: আমার সিংহের মুখোমুখি হওয়ার ঘটনাটা কি তোকে বলেছি?
দ্বিতীয় বন্ধু: না! কী হয়েছিল রে?
প্রথম বন্ধু: কী আর বলবো, সঙ্গে বন্দুকও নেই, সিংহটাও সামনে গর্জাচ্ছে আর এগিয়ে আসছে ক্রমশ!
দ্বিতীয় বন্ধু: হায় ভগবান! তখন কী করলি তুই?
প্রথম বন্ধু: বানর দেখতে পাশের খাঁচায় চলে গেলাম।
(আরও পড়ুন: হাসতে তো মানা নেই! পড়ে নিন, দিনের সেরা ৫ জোকস, অন্যকে পাঠিয়ে তাঁদেরও হাসান)
৩। বাড়ি থেকে পালাচ্ছে এক তরুণী। গেটের কাছে অপেক্ষা করছে তার প্রেমিক। উভয়ের মধ্যে কথা।
প্রেমিক: তোমার বাবা টের পাননি তো?
প্রেমিকা: উনি বাড়িতে নেই।
প্রেমিক: বল কী? এত রাতে বাড়ির বাইরে?
প্রেমিকা: আমাদের জন্য ট্যাক্সি ডাকতে গিয়েছেন।
(আরও পড়ুন: দুপুরবেলা হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ুন! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। বান্টি অনেক সাধ করে বাডি়তে বিস্কুট বানিয়েছে। কিন্তু কেন জানি না, কেউই সেই বিস্কুট খেতে চাইছে না। তাই সে বন্ধু শ্যামলকে ডেকেছে। শ্যামলও একটু খেয়েই বলল, পেট ভর্তি। ঠিক সেই সময়ে বাড়ির বাইরে দিয়ে একটি দুঃস্থ শিশু হেঁটে যাচ্ছিল।
বান্টি: আমার বানানো বিস্কুট ওই গরিব বাচ্চাটাকে দিই?
শ্যামল: না রে, বেচারা খুব গরিব। ওকে দিস না।
বান্টি: সে কী করে! গরিব বলেই তো দেব!
শ্যামল: তাহলে সঙ্গে দাঁতের ডাক্তারের ভিজিটও দিয়ে দিস!
(আরও পড়ুন: সাত সকালেই হাসতে হবে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, এনার্জিতে থাকুন টইটম্বুর)
৫। শ্যামল: বাবা, আমি বিয়ে করতে চাই না!
বাবা: এ কথা কেন বলছো বাবা?
শ্যামল: কারণ মেয়েদের আমি ভয় পাই বাবা! খুব ভয় পাই।
বাবা: বিয়েটা করে ফেল, তার পরে দুনিয়ার একজনকেই ভয় পাবি শুধু!