Bangla Jokes Collection: সপ্তাহের শেষ এসেই গেল! এবার কাজ ভুলে একটু হাসুন, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস

১। একজন ভদ্রলো্‌ক তাঁর প্রিয় কুকুরটি হারিয়ে যাওয়ায় কাগজে বিজ্ঞাপন দিলেন: আমার হারিয়ে যাওয়া কুকুরটি একটা কালো রঙের বুলডগ। ‘জিমি, জিমি’ বললে সাড়া দেয়, লেজ নাড়ে! কিন্তু দুঃখের কথা কয়েক দিনের মধ্যেই কুকুরটির জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ দেখা দেবে।

ঠিক তার পরের দিনই তিনি কুকুরটি ফেরত পেলেন।

(আরও পড়ুন: দমফাটা হাসি হাসতেই হবে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, পাঠিয়ে দিন অন্যদেরও)

২। জাদুঘরে বেড়াতে গিয়ে বেখেয়ালে একটা চেয়ার ভেঙে ফেলল পল্টু। হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এল জাদুঘরের কর্মচারী। বলল, ‘আরে করেছেন কী? জানেন, এই চেয়ারটা ৪০০ বছরের পুরনো!’

হেসে বলল পল্টু, ‘যাক, বাঁচালেন। আমি তো ভেবেছিলাম নতুন!’

(আরও পড়ুন: বৃষ্টিভেজা দিন! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস, মেঘলা দিনে মন থাকুক ঝলমলে)

৩। একটি ছেলে জুলজিতে অনার্স পাস করে দীর্ঘ দিন বেকার বসে আছে। একদিন সে চিড়িয়াখানার কর্তৃপক্ষকে ধরল একটা চাকরি দেওয়ার জন্য। কর্তৃপক্ষ শেষ পর্যন্ত রাজি হল। চাকরিটা আর কিছুই নয়— চিড়িয়াখানার একটা বড় বাঘ মরে গিয়েছে, তবে চামড়াটা পড়ে আছে। সেটা গায়ে পরে খাঁচার মধ্যে ঘোরাঘুরি করতে হবে। যাতে মনে হয় খাঁচায় একটা জ্যান্ত বাঘ রয়েছে। মাইনে মাসে হাজার টাকা। 

ছেলেটি রাজি হয়ে কাজে যোগ দিল। ছেলেটির খাঁচার পাশেই ছিল সিংহের খাঁচা। দুই খাঁচার মাঝামাঝি ছিল একটা দরজা। ছেলেটি সব সময় ভয়ে থাকত, সেই দরজা বখুলে না যায়। 

একদিন লাফ ঝাপ করতে গিয়ে সেই দরজার উপর গিয়ে পড়ল এবং দরখাটা ক্যাচঁক্যাচ করে খুলে গেল। সামনেই পশুরাজ সিংহ! ছেলেটি আতঙ্কে কাঠ হয়ে হাত জোড় করে চোখ দুটো বন্ধ করে ফেলল। কিন্তু কয়েক মিনিট কেটে যাওয়ার পরও যখন পশুরাজ তাকে আক্রমণ করল না, তখন ভয়ে-ভয়ে চোখ মেলে সে দেখতে পেল— সিংহ হাত জোড় করে চোখ বুজে আছে।

স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে ছেলেটি বলল, ও তা হলে আপনিও জুলজিতে অনার্স।

(আরও পড়ুন: আজ কাজের খুব চাপ? তার আগে পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)

৪। ক্রেতা: এই টাইটার দাম কত?

বিক্রেতা: ৫০০ টাকা।

ক্রেতা: ঠিকঠাক দাম বলুন দাদা! যে দাম বলেছেন এই দামে তো এক জোড়া ভালো জুতো পাওয়া যায়।

বিক্রেতা: তা পাওয়া যায় । কিন্তু সেই জুতো জোড়া গলায় ঝুলানো কি ঠিক হবে ?

(আরও পড়ুন: সাত সকালেই পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস! আর সোমবারটা হয়ে যাক মজার)

৫। দশ উইকেটে হেরে দল ফিরে এল ক্লাবে। ক্লাব ম্যানেজারকে দায়িত্ব দেওয়া হল, খেলোয়াড়দের উৎসাহ ফেরাতে। 

শেষে তিনি বললেন: নো চিন্তা! হেরেছ তো কী হয়েছে? টসে তো জিতেছিলে।