Sachin- Seema Love Story: আমার বরকে লাপ্পু বললে কেন? পাড়ার বউদির বিরুদ্ধে এবার আদালতে যাবেন সচিনের পাক বউ – Sachin

সচিন মিনা আর সীমা হায়দার। ভারতীয় যুবক সচিনের প্রেমে পড়ে পাকিস্তান থেকে ভারতে চলে এসেছেন সীমা। সঙ্গে তিন সন্তান। কিন্তু প্রশ্নটা হল সচিনের কী দেখে প্রেমে পড়লেন সুন্দরী সীমা? সেই প্রশ্নটা ভাবাচ্ছিল প্রতিবেশীদেরও। আর সেকথা চেপে রাখতে না পেরে বলে ফেলেছিলেন প্রতিবেশী মিথিলেশ ভাট্টি। আর তারপরই মহাবিতর্ক।

সূত্রের খবর, এবার ওই প্রতিবেশী মহিলার বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন সীমা হায়দার। এভাবে বরকে অপমান করাটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না সীমা। ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে সীমার আইনজীবী এপি সিং জানিয়েছেন, মিথিলেশ ভাট্টি এবার দেশের প্রতি স্বামীর কাছ থেকে যোগ্য জবাব পাবেন। এভাবে তিনি সচিন সম্পর্কে অসম্মানজনক মন্তব্য করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করা হতে পারে বলেও জানিয়েছেন সীমার আইনজীবী। তিনি জানিয়েছেন এভাবে সচিনকে অপমান করাটা ঠিক নয়। আমরা ওই মহিলার বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া কথা ভাবছি।

কিন্তু ওই প্রতিবেশী মহিলা ঠিক কী বলেছিলেন?

মিথিলেশ ভাট্টি নামে ওই প্রতিবেশী সচিন সম্পর্কে বলেছিলেন, লাপ্পু সা সচিন হ্যায়, ঝিঙ্গুর জ্যায়সা লড়কা…

কার্যত তিনি বলতে চেয়েছিলেন, ভালো করে কথা বলতে পারে না সচিন। হাবাগোবা সচিন। এদিকে মিথিলেশ ভাবির সেই ভিডিয়ো একেবারে শোরগোল ফেলে দেয় সোশ্য়াল মিডিয়ায়। এরপরই এনিয়ে শোরগোল পড়ে যায়।

তবে ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, মিথিলেশ ভাট্টি নামে ওই প্রতিবেশী জানিয়েছেন, আমি রেগে গিয়েছিলাম। কিন্তু ওই শব্দটা মুখ থেকে বেরিয়ে গিয়েছে। এটা তো আমরা কথ্য় ভাষায় বলেই থাকি। অনেকে আমায় লাপ্পি বলে ডাকি। তার মানে কি আমি লাপ্পি হয়ে গেলাম! আমি কাউকে অপমান করিনি।

পাবজি খেলতে গিয়ে সচিনের সঙ্গে আলাপ হয়েছিল সীমার। এরপর তা থেকে প্রেম। এরপর সন্তান নিয়ে ভারতে চলে আসেন সীমা। আর তিনি পাকিস্তানে ফিরতে চান না। তিনি ভারতের জাতীয় পতাকাও তুলেছেন বলে খবর।