১। ভিজিটিং আওয়ার শেষ হয়েছে অনেক আগেই। তখন হন্তদন্ত হয়ে এক তুখোড় তরুণী তার অল্প পরিচিত প্রেমিক ডাক্তারের সঙ্গে দেখা করতে এল। ঢুকেই সে চিকিৎসকের সহকারীকে বলল, ‘ম্যাডাম, আমি কি ডাক্তারবাবুর সঙ্গে দেখা করতে পারি?’
সহকারী মহিলা বললেন, ‘আপনি কে সেটা কি জানতে পারি?’
মৃদু হেসে তরুণী বলল, ‘নিশ্চয়ই, আমি ওঁর বোন।’
সহকারী একটু তাকিয়ে থেকে বলল, ‘আচ্ছা আচ্ছা, খুব খুশি হলাম তোমায় দেখে। আমি ডাক্তারের মা।’
(আরও পড়ুন: হাসির দেবতা আপনার মঙ্গল করুন! সকালেই পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)
২। রকি: পল্টু, আমি তো ছুটি কাটাতে দার্জিলিং যাচ্ছি। আমাকে একটা ভালো বই দিতে পারিস? জমজমাট উত্তেজনাপূর্ণ, রহস্যময় কোনও বই। যেন বইটা পড়ে আমার ছুটিটা ভালো কাটে।
পল্টু: এই বইটা নিয়ে যা। খুবই রোমাঞ্চকর আর রহস্যময়। মজাটা হলো, নায়কের বাবাকে কে খুন করল, সেটা তুই আগে কিছুতেই বুঝতে পারবি না। একেবারে শেষ পৃষ্ঠায় গিয়ে জানবি, খুনটা আসলে বাগানের মালি করেছে!
(আরও পড়ুন: সপ্তাহের প্রথম কাজের দিন! আজ তো মন ভালো রাখতেই হবে, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৩। স্ত্রী: কী ব্যাপার, আয়নার সামনে অত ক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে কী দেখছো?
ভুলোমনা স্বামী: এই ভদ্রলোককে খুব চেনা চেনা ঠেকছে, কিন্তু কোথায় দেখেছি কিছুতেই মনে করতে পারছি না।
(আরও পড়ুন: সাতসকালেই হাসতে হবে প্রাণভরে! তবেই না মজার হবে রোববার, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)
৪। ক্রন্দনরত শিশুকে জিজ্ঞেস করা হলো, কাঁদছ কেন?
—বাবা মেরেছে।
—খুব ব্যথা পেয়েছ বুঝি!
—মোটেও না।
—তাহলে কাঁদছ যে!
—বাবাকে খুশি করার জন্য।
(আরও পড়ুন: সব চাপ কাটান মুহূর্তে! সকাল সকাল পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, পাঠান বন্ধুদেরও)
৫। হন্তদন্ত হয়ে পোস্ট অফিসে ঢুকলেন এক ভদ্রমহিলা। পোস্টমাস্টারের কাছে গিয়ে বললেন, এই যে ভাই শুনছেন, আমার বর হারিয়ে গিয়েছে।
পোস্টমাস্টার: তো পোস্ট অফিসে এসেছেন কেন? থানায় যান।
মহিলা: ওহ্! তাই তো! দুঃখিত ভাই। আসলে খুশিতে কী যে করব, বুঝে উঠতে পারছি না!