Bangla Jokes collection: কাজের চাপ কমে যাব হুশ করে! পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস

১। বাড়িতে অতিথি বেড়াতে এসেছেন। একদম ছোট শিশুর সঙ্গে খাতির জমানোর চেষ্টা করছেন। অনেক চেষ্টা করেও কোনও লাভ হচ্ছে না। তাই তিনি ঘুষ দেওয়ার পরিকল্পনা করলেন। 

অতিথি: কাছে এস তো বাবু! আমাকে একটু চুমু দাও। তাহলে তোমাকে ৫ টাকা দেব।

শিশু: ৫ টাকায় কী হবে? শুধু ওষুধ খাওয়াতেই মা এর থেকে বেশি দেয়। 

(আরও পড়ুন: বৃষ্টিতে আকাশের মুখ ভার, তবুও বিন্দাস থাক আপনার মেজাজ! রইল দিনের সেরা ৫ জোকস)

২। ওজন নিয়ে খুব চিন্তায় এক ব্যক্তি। তিনি গিয়েছেন চিকিৎসকের কাছে। 

চিকিৎসক: আপনার ওজন কমাতে হবে। তাহলে প্রথমেই বলুন, আপনার প্রিয় খাবার কী?

রোগী: আলু।

চিকিৎসক: আপনি এক কাজ করুন, এবার থেকে আলুর বদলে আপেল খান।

রোগী: কিন্তু আপেল তো আলুর চেয়ে বড়! তাতে কি আর ওজন কমবে?

(আরও পড়ুন: সকাল থেকে রোদ উঠেছে, মনও থাকুক ফুরফুরে! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)

৩। বাড়িতে সিগারেট খাওয়া মানা। তাই রাস্তায় দাঁড়িয়ে খুব আয়েশ করে এক জন সিগারেটে টান মারছিল।

তাই দেখে আর এক জন লোক জিজ্ঞেস করলেন, ‘দিনে কত প্যাকেট সিগারেট খান আপনি?’

প্রথম জন: তা হিসাব করে দেখলে, পাঁচ প্যাকেট তো হয়েই যাচ্ছে।

দ্বিতীয় জন: তার মানে দিনেই তো তিনশ টাকার সিগারেট উড়িয়ে দিচ্ছেন! মোটামুটি কত বছর ধরে খাচ্ছেন?

প্রথম জন: বিশ বছর তো হবেই।

দ্বিতীয় জন: (আঁতকে উঠে) বলেন কী! জানেন, সিগারেট না খেলে আপনি আপনার পিছনের ওই তিনতলা বাড়িটার মতো আর একটি বাড়ি বানাতে পারতেন?

প্রথম জন: (আর একটি সিগারেট ধরিয়ে উদাস গলায় বললেন) কী আর বলব আপনাকে, ওই বাড়িটা আমারই। বউয়ের শাসনের চোটে বাইরে এসে সিগারেট খাচ্ছি।’

(আরও পড়ুন: রবিবার ছুটির দিন কাটুক হাসিমজায়! পড়ে নিন, দিনের সেরা ৫ জোকস আর হাসুন প্রাণভরে)

৪। পেটে ব্যথা নিয়ে চিকিৎসকের কাছে গিয়েছেন এক ব্যক্তি। চিকিৎসক পেট টিপে নানা পরীক্ষার পরে রোগীকে সামনে বসালেন।

চিকিৎসক: আপনার অ্যাপেনডিসাইটিসের সমস্যা হয়েছিল কখনও?

রোগী: হ্যাঁ, ক্লাস এইটের অ্যানুয়াল পরীক্ষার সময়ে।

চিকিৎসক: খুব ব্যথা হত?

রোগী: না না, এক নম্বরের জন্য পরীক্ষায় পাশ করতে পারিনি। পরীক্ষার সময়ে অ্যাপেনডিসাইটিসের বানানটাই মনে করতে পারলাম না। 

(আরও পড়ুন: এত গোমড়া মুখ কেন? এবার একটু হাসুন! সাহায্য করতে রইল দিনের সেরা ৫ জোকস)

৫। অনেক দিন পর হোস্টেল থেকে বাড়ি ফিরেছে মৌ। ফ্রিজ খুলে সে দেখে, ফ্রিজের ভিতর ভীষণ সুশ্রী একটি মেয়ের ছবি রাখা।

মৌ ছুটে গেল মায়ের কাছে, ‘মা, ফ্রিজের ভিতর একটা সুন্দরী মেয়ের ছবি রাখা দেখলাম।’

মা: হুম্। এটাকে বলে ‘পিকচার ডায়েট’। যখনই আমি কোনও খাবার নেওয়ার জন্য ফ্রিজ খুলি, মেয়েটাকে দেখলেই আমার মনে হয়, আমাকেও ওর মতো সুন্দরী হতে হবে। তখন আর খাওয়া হয় না।

মৌ: বাহ্! দারুণ। তা উপকার পাচ্ছ?

মা: পাচ্ছি, আবার পাচ্ছিও না।

মৌ: কেমন?

মৌ: আমার ওজন কমেছে আট কেজি। কিন্তু বারবার ফ্রিজ খোলার কারণে তোর বাবার ওজন ১০ কেজি বেড়েছে!