Panchayat Election: পঞ্চায়েত ভোটের ৩ মাস পর হাইকোর্টের রায় জয়ী কংগ্রেস প্রার্থী

হাইকোর্টের নির্দেশে পঞ্চায়েত ভোটে জয় পেলেন কংগ্রেস প্রার্থী। অভিযোগ ছিল, বেশি ভোট পাওয়া সত্ত্বেও জোর করে তৃণমূল প্রার্থীকে জয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল। এই অভিযোগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ওই কংগ্রেস প্রার্থী। বিচারপতি অমৃতা সিনহা নির্দেশ দিয়েছেন অবিলম্বে ওই প্রার্থীকে জয়ী ঘোষণা করে জয়ে শংসাপত্র দিতে। এর ফলে প্রায় তিন মাস পর  জয়ের শংসাপত্র হাতে পেতে চলেছেন ওই কংগ্রেস প্রার্থী।

পুরুলিয়ার মারুমহসিনা পঞ্চায়েত সমিতির ১১ নম্বর আসন নিয়ে হাইকোর্টে মামলা হয়। কংগ্রেস প্রার্থী তীজেন্দ্রনাথ মাহাতোর দাবি, তিনি ওই আসনে ৬ ভোটে জেতেন। তাঁর অভিযোগ, বিডিও ও নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত অন্যান্য আধিকারিকরা জোর করে তৃণমূল প্রার্থী রাজেশ মণ্ডলকে জিতিয়ে দেন। এর পর আদালতের দ্বারস্থ হন তীজেন্দ্রনাথ। বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে এই মামলা ওঠে। শুনানিতে তীজেন্দ্রর আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী বলেন, ফলে গরমিল রয়েছে।

(পড়তে পারেন। ফের খারিজ অভিজিৎ গাঙ্গুলির নির্দেশ, পদে ফিরলেন যোগেশচন্দ্র ল’ কলেজের অধ্যক্ষ)

(পড়তে পারেন। সামাজিক সুরক্ষার আওতায় স্বাস্থ্য মিশনের চিকিৎসক ও কর্মীরা, উপকৃত হবেন ২২ হাজার)

তিনি জানান, আদালতে ফল প্রকাশের পদ্ধতিগত ত্রুটিও তুলে ধরা হয়। তিন মাস ধরে দীর্ঘ শুনানির পর অবশেষে রায় ঘোষণা করল হাইকোর্ট। বিডিও-কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যাতে অবিলম্বে ওই কংগ্রেস প্রার্থীর নামে জয়ের শংসাপত্র দেওয়া হয়।

পঞ্চায়েত নির্বাচনে ফল প্রকাশের পর তা নিয়ে একের পর এক মামলা হয়েছে হাইকোর্টে। সেই সময় কংগ্রেস প্রার্থী তীজেন্দ্রনাথও ভোটের ফল কারচুপি নিয়ে মামলা করেছিলেন। সেই মামলার রায় দিল আদালত।