বিমান সেবিকার মুহূর্তের তৎপরতায় প্রাণ বাঁচল শিশুর

সময় মতো পদক্ষেপ করে এক শিশুর প্রাণ বাঁচাল ভিস্তারার এক বিমান সেবিকা। মুম্বয়ে বিমান বন্দরের এই ঘটনায় সকলেই বিমান সেবিকার এই তৎপরতায় অবাক হয়ে গিয়েছেন।

গত ১৮ সেপ্টেম্বর বিমান ধারর জন্য বিমান সেবিকা কেসাং ভুটিয়া অপেক্ষা করছিলেন বোর্ডিং গেটে। হঠাৎ হৈচৈ শুনে তাকিয়ে দেখেন একদল লোক একটি অচৈতন্য শিশুকে নিয়ে চিৎকার করছে।

এক বিমানবন্দরের আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘এই দৃশ্য দেখেই তিনি ছুটে যান ঘটনাস্থলে। এক মুহূর্ত দেরি না করে তিনি এক চিকিৎসককে খবর দেন। অন্য এক ক্র মেম্বারের সহায়তায় তিনি শিশুটিকে সিপিআর (একটি জীবনদায়ী পদ্ধতি। মানুষের হৃদযন্ত্র ও শ্বাসযন্ত্র কাজ করা বন্ধ হয়ে গেলে, এই পদ্ধতির মাধ্যমে শরীরে রক্ত ও অক্সিজেন চলাচল স্বাভাবিক করা যায়। হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য এই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।) দিতে শুরু করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই শিশুটি আবার স্বাভাবিক হয়। ‘

(পড়তে পারেন। ক্রেতাদের পৌঁছে দিতে বেরিয়ে ৭১ টি মোবাইল নিয়ে বেপাত্তা ডেলিভারি বয়)

এরই মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছন চিকিৎসক। তিনি পরীক্ষা করে শিশুটির চিকিৎসা শুরু করেন। ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, শিশুটির মা জানিয়েছে সে এখন সুস্থ আছে। ওই বিমান সেবিকাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন শিশুটির মা।

(পড়তে পারেন।  বেতন বৃদ্ধি করতে পারব না,’বোনাস, প্রমোশনেও কোপ, কর্মচারীদের মেল করলেন এই আইটি সংস্থার এমডি। এমডি জানিয়েছেন, ২০২৩ আর্থিক বছরে কোম্পানির তরফে যতটা গ্রোথ থাকা দরকার ছিল সেটা হয়নি। এটা মূলত একটা আইটি সংস্থা। তাদের সদর দফতর হল ডুবলিনে।)