Bangla Jokes collection: শনিবার মানেই হাফ ছুটির মজা! সঙ্গে থাকুক দিনের সেরা ৫ জোকস, হাসি যেন না থামে

১। প্রশ্ন: কখন বুঝবেন, আপনার ইনসমনিয়া (ঘুম না-আসা রোগ) গুরুতর হয়ে উঠেছে?

উত্তর: যখন অফিসের মিটিংয়ে বসেও আপনার ঘুম পাবে না!

(আরও পড়ুন: উইকেন্ড তো এসেই গেল, এবার মজাই মজা! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, হাসুন প্রাণভরে)

২। পথে এক পুলিশের কাছে গিয়ে বলল এক লোক: আমার ঘড়ি চুরি হয়ে গিয়েছে।

পুলিশ: এখন সময় সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা।

(আরও পড়ুন: সকাল সকাল প্রাণখুলে হাসুন, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস! মন ভালো হবেই)

৩। পল্টু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে বলল, ‘পাড়ার কুকুরগুলো সারা রাত চিৎকার করে। গত দুই রাত আমার মোটেও ঘুম হচ্ছে না। ঘুমানোর একটা ব্যবস্থা করে দিন না, স্যার।’

চিকিৎসক ব্যবস্থাপত্রে একটি ওষুধের নাম লিখে দিয়ে বললেন, ‘একটা ওষুধ লিখে দিলাম, এটা ভালো কাজ করবে। সাত দিন পর এসে দেখা করে যাবেন।’ সাত দিন পর আবারও পল্টু ওই চিকিৎসকের কাছে গেল। তাকে দেখে চিকিৎসক বললেন, ‘কী, এখন নিয়মিত ঘুম হয় তো?’

‘স্যার, অবস্থা তো আগের মতোই।’

‘বলেন কী? ওষুধ ঠিকমতো খাননি?’

‘কী যে বলেন, স্যার! আমি কেন ওষুধ খাব? আমি গত সাত দিন ধরেই কুকুরগুলোকে ওই ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করলাম। কিন্তু একটি কুকুরকেও ওষুধ খাওয়াতে পারিনি।’ পল্টুর উত্তর।

(আরও পড়ুন: হালকা শীত পড়ছে, মনও থাকুক মজায়! ২ মিনিট টানা হাসুন, পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস)

৪। শ্যামলবাবুর দুই যমজ ছেলে। এক ছেলে ভীষণ নিরাশাবাদী, অন্যটা খুবই আশাবাদী। একবার দুই ছেলের জন্মদিনে শ্যামলবাবু একটা ফন্দি আঁটলেন। নিরাশাবাদী ছেলেটার ঘরে রাখলেন অনেক খেলনা, আর আশাবাদী ছেলেটার ঘরে রাখলেন একটা দড়ি। কী হয়, দেখার ইচ্ছা তাঁর।

কিছুক্ষণ পর গেলেন নিরাশাবাদী ছেলের ঘরে। দেখলেন, ছেলেটা ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে। বললেন, ‘কি রে, কাঁদছিস কেন?’

ছেলেটি বলল, ‘এত খেলনা দেখে আমার বন্ধুরা হিংসায় জ্বলে যাবে। কদিন পর পর ব্যাটারি কিনতে হবে। তারও কদিন পর তো ভেঙেই যাবে। এখন এত খেলনা দিয়ে আমি কী করি?!’

শ্যামলবাবু এবার গেলেন আশাবাদী ছেলের ঘরে। ঘরে ঢুকতেই ছেলেটা দৌড়ে এসে বাবাকে জড়িয়ে ধরে বলল, ‘ধন্যবাদ বাবা! ঘোড়াটা কোথায় রেখেছ?!’

(আরও পড়ুন: সোমবার সকালে মন ভালো রাখতেই হবে, হেসে নিন, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)

৫। নার্স ঘুমন্ত রোগীকে জোর করে ডেকে তুলছেন দেখে চিকিৎসক জিজ্ঞেস করলেন, আরে আরে, করছেন কী? অযথা ঘুমন্ত রোগীকে ডাকছেন কেন?

নার্স মুখ কাঁচুমাচু করে বললেন, ‘স্যার, রোগীর এখন ওষুধ খাওয়ার সময়। না ডাকলে সঠিক সময়ে তাঁর ওষুধ আর খাওয়া হবে না।’

চিকিৎসক রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে বললেন, তা কী সেই ওষুধ, যেটা তাকে এখনই খাওয়াতে হবে?

‘ঘুমের ওষুধ স্যার’, নার্সের জবাব।