টানা ১৪ দিন হাসপাতালে কাটিয়ে বাসায় ফিরেছিলেন ফরিদা খান। তবে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে উঠতে পারেননি। বাসায় ৮ দিন কাটিয়ে শনিবার রাতে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ছেড়েছেন।
ফরিদা খান ৬৭ বছর বয়সে মৃত্যুকালে স্বামী ও তিন ছেলে রেখে গেছেন। এর মধ্যে তার মেঝো ছেলে ফাহিম হোসেন মাজনুন বাংলা ট্রিবিউনের ক্রীড়া বিভাগের সহ-সম্পাদক পদে কর্মরত আছেন।
ফরিদা খানের মরদেহ নওগাঁ সদরে নেওয়া হচ্ছে। সেখানেই দাফন হবে বলে জানিয়েছেন ছেলে ফাহিম,’ মার অবস্থা খারাপ হওয়াতে রাতে একাধিক হাসপাতালে নিয়ে বাঁচাতে পারিনি। শ্যামলীর একটি ক্লিনিকে ডাক্তাররা মায়ের মৃত্যু নিশ্চিত করেছেন। এখন আমরা মাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছি। সেখানেই তাকে দাফন করা হবে।’