Daughter of Firhad Hakim: আমি যে এই দলের অংশ সেটাই অনেক…মহিলাদের নিয়ে ইফতারে ফিরহাদ- কন্যা

মহিলাদের ইফতার। অত্যন্ত বড় উদ্যোগ কলকাতার বুকে। তবে ফিরহাদ হাকিমের কন্যা প্রিয়দর্শিনী হাকিমের উদ্যোগে তেমনই ইফতারের আয়োজন করা হয়েছিল কলকাতায়। সেই ইফতার যাঁরা আয়োজন করেছিলেন তাঁরা প্রায় সকলেই মহিলা। আর সেই ইফতারে যাঁরা এলেন তাঁরাও সকলেই মহিলা। সব মিলিয়ে একেবারেই অন্যরকম। 

সরাসরি রাজনীতির আঙিনায় দেখা যায় না তাঁকে। তবে তৃণমূলের সঙ্গে তাঁদের পরিবারের একেবারে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ। তিনি কলকাতার মহানাগরিকের কন্যা। সেই প্রিয়দর্শিনীর উদ্যোগে মহিলাদের ইফতার। বালিগঞ্জ পার্কের একটা ব্যাঙ্কোয়েট হলে বসেছিল এই ইফতার পার্টির। সেখানে সমাজের বিভিন্ন অংশ থেকে নারীরা উপস্থিত ছিলেন। তৃণমূলের একাধিক নেত্রীও উপস্থিত ছিলেন এই ইফতারে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য়ের মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, কলকাতা পুরসভার চেয়ারপার্সন মালা রায়, বিধানননগর পুরসভার কাউন্সিলর কাজরী বন্দ্যোপাধ্য়ায়, বিধায়ক নয়না বন্দ্যোপাধ্য়ায়।

এদিকে এবার প্রিয়দর্শিনীকে প্রার্থী করা হতে পারে বলে জল্পনা ছড়িয়েছিল। সেই প্রসঙ্গে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমি সেই ৫ বছর বয়স থেকে রাজনীতির আবহে রয়েছি। আমার সৌভাগ্য যে সেই বয়স থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সান্নিধ্য পেয়েছি। তিনি যদি আমায় ঘোড়ায় চড়তে বলেন সেটাই করব, হাঁটতে বললে হাঁটব। কামান চালাতে বললে সেটাই করব। আমি যে এই দলের অংশ সেটাই আমার কাছে অনেক।

রাজ্য সরকার নারীদের জন্য কী ধরনের প্রকল্প সরকার করেছে, কীভাবে সেই প্রকল্পের মাধ্য়মে বাংলার নারীদের উন্নতি হচ্ছে সেকথা তুলে ধরেন প্রিয়দর্শিনী। 

ফিরহাদ হাকিম। বরাবরই তিনি তৃণমূলের রাজনীতিতে একেবারে প্রথম সারিতে থাকেন। মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়ের লড়াইতে একেবারে দীর্ঘদিনের ছায়াসঙ্গী। সেই ফিরহাদ কন্যা কার্যত দলের প্রতি তাঁর আনুগত্য় আরও একবার সামনে আনলেন। 

সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, আমি সেই ৫ বছর বয়স থেকে রাজনীতির আবহে রয়েছি। আমার সৌভাগ্য যে সেই বয়স থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের সান্নিধ্য পেয়েছি। তিনি যদি আমায় ঘোড়ায় চড়তে বলেন সেটাই করব, হাঁটতে বললে হাঁটব। কামান চালাতে বললে সেটাই করব। আমি যে এই দলের অংশ সেটাই আমার কাছে অনেক।