Bangla Jokes collection: সকাল সকাল প্রাণভরে হেসে নিন! পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, চাঙ্গা থাকুন সারা দিন

১। তিন বন্ধু। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার এবং রাজনীতিবিদ। একসঙ্গে গিয়েছেন গ্রামে বেড়াতে। সন্ধ্যায় পথ হারিয়ে তাঁরা এক চাষীর বাড়িতে উঠলেন। চাষী জানালেন, তাঁর ঘরে দু’জনের থাকার জায়গা আছে, তাই একজনকে পাঁঠার ঘরে থাকতে হবে।

ডাক্তার বললেন যে, তিনি পাঁঠার ঘরে থাকবেন। কিন্তু পাঁঠার গন্ধ সহ্য করতে না পেরে তিনি ১০ মিনিটের মধ্যেই বেরিয়ে এলেন।

তখন ইঞ্জিনিয়ার গেলেন। তিনি ২০ মিনিট থাকতে পারলেন।

এবার রাজনীতিবিদ গেলেন। তিনি আর বার হন না। আধ ঘন্টা পরে পাঁঠাটাই বার হয়ে এল।

(আরও পড়ুন: সকাল সকাল মন ভালো করে নিন! প্রাণভরে হাসুন, পড়ে নিন দিনের সেরা ৫ জোকস)

২। পল্টু: কী রে গুল্টু, ডাক্তার দেখাতে গেলি, ডাক্তার কী পরামর্শ দিল?

গুল্টু: ডাক্তার আমাকে বলেছে, মানুষ খুন করা শুরু করতে।

পল্টু: মানে?!

গুল্টু: না, মানে সরাসরি খুনের কথা বলেনি। বলছে যে, যে সব ব্যাপার নিয়ে বেশি দুশ্চিন্তা হয়, সেগুলোকে ঝেড়ে ফেলতে। একই তো কথা, নাকি?

(আরও পড়ুন: ছুটির দিনে সকালে হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়ুন! রইল দিনের সেরা ৫ জোকস)

৩। খোকাকে বলছেন মা, একদিন স্কুলে গিয়ে কী শিখলে, বাবা?

খোকা: শিখলাম, কীভাবে ঠোঁট না নাড়িয়ে পাশের জনের সঙ্গে গল্প করতে হয়।

(আরও পড়ুন: দিনের সেরা ৫ জোকস পড়ে মুড ভালো করে নিন, মজায় থাকুন সারা দিন)

৪। মহিলার প্রতি ডাক্তার, ঠিক আছে আপনার আগের ডাক্তার কী বলেছেন?

রোগী: তিনি আমার সব কিছু বদলির ও পরিবর্তনের জন্য বলেছেন।

ডাক্তার: তা আপনি এখন কী সিদ্ধান্ত নিয়েছেন?

রোগী: আমি ডাক্তার বদলি দিয়েই সর্বপ্রথম আরম্ভ করেছি।

(আরও পড়ুন: বড়দিনের সকালে তো হাসতেই হবে! জমিয়ে পড়ুন দিনের সেরা ৫ জোকস, উৎসব হোক আরও রঙিন)

৫। মনিকা আর চামেলীর মধ্যে কথা হচ্ছে।

মনিকা: গতকাল রাতটা কেমন কেটেছে বলো তো?

চামেলী: খুবই বাজে। আমার স্বামী অনেক রাতে অফিস থেকে ফিরেছে। রাতের খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে গিয়েছে। আর তোমার?

মনিকা: দারুণ! স্বামী অফিস থেকে ফেরার পর আমরা বাইরে খেতে গেছি। রাস্তায় বেশ কিছুক্ষণ হেঁটেছি। এমনকী বাড়ি ফিরে ঘরে মোমবাতি জ্বালিয়ে দুজন মুখোমুখি বসে ছিলাম।

ঠিক সেই সময় কথা হচ্ছিল মনিকা আর চামেলীর স্বামীদের মধ্যে।

মনিকার স্বামী: গতকাল রাতটা কেমন কেটেছে বলো তো?

চামেলীর স্বামী: ভালোই। বাড়ি ফিরেছি আর ঘুমিয়েছি। তোমার?

মনিকার স্বামী: জঘন্য। বাড়ি ফিরে দেখি লোডশেডিং চলছে। বাধ্য হয়ে স্ত্রীকে নিয়ে বাইরে খেতে গেলাম। দেখি খাবারের এত দাম, খাওয়া হলো না। রাস্তায় বিশাল জ্যাম, তাই হেঁটেই বাড়ি ফিরতে হল। তখনও লোডশেডিং চলছে। গরমে ঘুমও আসে না। বাধ্য হয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে দুজন বোকার মতো বসেছিলাম।